Lakshmikanta Manna:
|name = বৈজ্ঞানিক ও শিল্প গবেষণা পরিষদ <br> Council of Scientific and Industrial Research
|image =Council of Scientific and Industrial Research logo.png
|image_border =
|size =200px
|alt =
|caption =
|map =
|msize =
|malt =
|mcaption =
|abbreviation = সিএসআইআর (CSIR)
|formation = {{start date and age|১৯৪২|০৯|২৬|df=yes}}
|founder = {{ubl|[[আর্কট রামস্বামী মুদালিয়ার]]|[[শান্তি স্বরূপ ভাটনগর]]}}
|extinction =
|motto =
|type =
|status =
|purpose = বিজ্ঞান গবেষণা ও উন্নয়ন
|headquarters = অনুসন্ধান ভবন, ২ রফি মার্গ [[নতুন দিল্লি]] ১১০ ০০১
|location = [[ভারত]]
|membership =
|language =
|leader_title = মহাপরিচালক
|leader_name = ড.নল্লাথাম্বি কালাইসেলভি
|key_people =
|main_organ =
|parent_organization =[[বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় (ভারত)|বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়]], [[ভারত সরকার]]
|affiliations =
|num_staff =
|num_volunteers =
|budget =
|website = {{URL|https://www.csir.res.in/|csir.res.in}}
|remarks =
}}
”’বৈজ্ঞানিক ও শিল্প গবেষণা পরিষদ”’ বা ”কাউন্সিল অফ সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ” (সংক্ষেপে: সিএসআইআর) হল ভারতের বৃহত্তম বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি গবেষণা ও উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান। যদিও প্রতিষ্ঠানটি আর্থিকভাবে [[ভারত সরকার|ভারত সরকারের]] [[বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় (ভারত)|বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়]] দ্বারা পরিচালিত হয়, তবুও এটি একটি স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা। এটি ইন্ডিয়ান সোসাইটি রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্ট, ১৮৬০ অনুসারে ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দের ২৬ সেপ্টেম্বর নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠান হিসাবে গঠিত হয়েছিল। <ref name=”CSIRWebsite”>{{cite web|title=Council of Scientific & Industrial Research – GoI|url=http://www.csir.res.in/|url-status=live|archive-url=https://web.archive.org/web/20000817052446/http://www.csir.res.in/|archive-date=17 August 2000|website=www.csir.res.in|df=dmy-all}}</ref>
২০১৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানে ৪,৬০০ জন বিজ্ঞানী ৮,০০০ জন কারিগরি ও সহায়তা কর্মীসহ মোট ১৪,০০০ জনেরও বেশি সমষ্টিগত কর্মী সহ সারা দেশে ৩৮টি পরীক্ষাগার/ইন্সটিটিউট, ৩৯ টি আউটরিচ সেন্টার, তিনটি উদ্ভাবন কেন্দ্র এবং পাঁচটি ইউনিট পরিচালনা করে। <ref name=”:02″>{{Cite web|title=CSIR Annual Report 2014|url=http://www.csir.res.in/sites/default/files/turnjsmagazine/125144/turnjsmagazines/sourcepdf/Annual%20Report%202013-2014%20English.pdf}}</ref>
”বৈজ্ঞানিক ও শিল্প গবেষণা পরিষদ”-এর গবেষণা ও উন্নয়ন কার্যক্রমের মধ্যে ‘মহাকাশ প্রকৌশল’, ‘[[অবকাঠামো প্রকৌশল]]’, ‘[[সমুদ্রবিজ্ঞান|মহাসাগর বিজ্ঞান]]’, ডায়াগনস্টিকসসহ জীবন বিজ্ঞান ও [[স্বাস্থ্যসেবা]], ‘[[ধাতুবিদ্যা]]’, রাসায়নিক, [[খনন]], ‘[[খাদ্য বিজ্ঞান]]’,'[[খনিজ তেল|পেট্রোলিয়াম]]’ , ‘[[পাকাচামড়া|চামড়া]]’ এবং পরিবেশ বিজ্ঞান অন্তর্ভুক্ত।<ref name=”CSIRWebsite” />
== ইতিহাস ==
১৯৩০-এর দশকে, ভারতে প্রাকৃতিক সম্পদ এবং নতুন শিল্পের বিকাশের জন্য গবেষণা সংস্থা প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন হয়। বিজ্ঞানী [[চন্দ্রশেখর ভেঙ্কট রামন]], [[জ্ঞানচন্দ্র ঘোষ]], লেফটেন্যান্ট কর্নেল সেমুর সেওয়েল প্রমুখ বিশিষ্টজনেরা বিজ্ঞান গবেষণার জন্য একটি উপদেষ্টা পরিষদ গঠনের প্রস্তাব দেন। সেইমত [[নেচার]] পত্রিকার তৎকালীন সম্পাদক স্যার রিচার্ড গ্রেগরি ভারতের বিশ্ববিদ্যালয় সমূহ এবং তাদের বিজ্ঞান বিভাগ পরিদর্শনের পর ১৯৩৩ খ্রিস্টাব্দে [[ব্রিটিশ শাসক| ব্রিটিশ সরকারের]] ভারতের সেক্রেটারি অফ স্টেট স্যামুয়েল হোয়ারের কাছে [[যুক্তরাজ্য| যুক্তরাজ্যের]] ”ডিপার্টমেন্ট অফ সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ” (ডিএসআইআর) ন্যায় বিজ্ঞান সংস্থা গঠনের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করে রিপোর্ট জমা দেন। সেই সময় [[কলকাতা]] ও [[ব্যাঙ্গালোর|ব্যাঙ্গালোরের]] বিজ্ঞানীরা [[ ভারতীয় বিজ্ঞান একাডেমী]] গঠনের পরিকল্পনা নেন। ১৯৩৩ খ্রিস্টাব্দে পঞ্চম শিল্প সম্মেলনে, [[বোম্বাই]] , [[মাদ্রাজ]] , [[বিহার]] এবং উড়িষ্যার প্রাদেশিক সরকারগুলি সর্বসম্মতভাবে শিল্প গবেষণার জন্য একটি সমন্বয়কারী ফোরামের দাবি পুনর্ব্যক্ত করে। ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দের এপ্রিল মাসে সরকার ভারতীয় ডিএসআইআর এর প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে ভারতীয় স্টোর বিভাগের অধীনে ‘ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিসার্চ ব্যুরো’ তৈরি করে। বার্ষিক ১.২ লক্ষ টাকার সীমিত বাজেটে প্রতিষ্ঠানটি প্রকৃতপক্ষে নিষ্ক্রিয়ই ছিল।<ref name=”vig2″>{{cite web|author=Vigyan Prasar Science Portal|publisher=[[Vigyan Prasar]]|title=Shanti Swarup Bhatnagar|url=http://www.vigyanprasar.gov.in/scientists/ssbhatnagar/shantiswarupbhatnagar.htm|url-status=dead|archive-url=https://web.archive.org/web/20131018015234/http://www.vigyanprasar.gov.in/scientists/ssbhatnagar/ShantiSwarupBhatnagar.htm|archive-date=18 October 2013|access-date=11 August 2013}}</ref>
১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দে এটিকে ব্রিটিশ ডিপার্টমেন্ট অফ সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ’এর মতো বোর্ড গঠনের দাবিতে শক্তিশালী আন্দোলন হয়েছিল। শেষে ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দের ১ এপ্রিল আর্কট রামস্বামী মুদালিয়ারের প্ররোচনামূলক চাপে ”বৈজ্ঞানিক ও শিল্প গবেষণা বোর্ড” (বিএসআইআর) দু’বছরের জন্য গঠিত হয়েছিল। প্রখ্যাত রসায়নবিদ [[শান্তি স্বরূপ ভাটনগর]], পরিচালক এবং মুদালিয়ার চেয়ারম্যান হন। ‘বিএসআইআর’ ভারত সরকারের বাণিজ্য দপ্তরের অধীনে আসে এবং বার্ষিক বাজেট বৃদ্ধি পেয়ে হয় ৫ লক্ষ টাকা। [[শান্তি স্বরূপ ভাটনগর]] শিল্প গবেষণায় আরও বিনিয়োগের জন্য ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দের প্রথম দিকে একটি শিল্প গবেষণা ইউটিলাইজেশন কমিটি (আইআরইউসি) গঠন করতে সরকারকে প্ররোচিত করেন। ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দের ১৪ নভেম্বর দিল্লিতে কেন্দ্রীয় পরিষদের অধিবেশনে মুদালিয়ার শিল্প গবেষণা তহবিল প্রতিষ্ঠার দাবি গৃহীত হয় এবং এর পাঁচ বছরের জন্য বার্ষিক ১০ লক্ষ টাকার অনুদানও স্বীকৃত হয়। শেষে ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দের ২৮ সেপ্টেম্বর ”’বৈজ্ঞানিক ও শিল্প গবেষণা পরিষদ”’ হিসাবে একটি স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা আত্মপ্রকাশ করে। ‘বিএসআইআর’ এবং ‘আইআরইউসি’ সিএসআইআর-এর গভর্নিং বডির উপদেষ্টা সংস্থায় পরিণত হয়। ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দে গভর্নিং বডি [[শান্তি স্বরূপ ভাটনগর|শান্তি স্বরূপ ভাটনগরের]] প্রস্তাব মত পাঁচটি জাতীয় গবেষণাগার প্রতিষ্ঠার অনুমোদন দেয়। বার্ষিক ১০ লক্ষ টাকার বাজেট ছাড়াও এক কোটি টাকার অনুদান মেলে গবেষণাগার তৈরির জন্য। [[টাটা গোষ্ঠী| টাটা শিল্প গোষ্ঠী]] রাসায়নিক, ধাতুবিদ্যা ও জ্বালানি ক্ষেত্রের গবেষণার জন্য কুড়ি লক্ষ টাকা দান করে। <ref name=”vig2″ /> প্রথম গবেষণাগার- [[কলকাতা|কলকাতার]] সেন্ট্রাল গ্লাস অ্যান্ড সিরামিক রিসার্চ ইনস্টিটিউট ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দের ডিসেম্বরে,[[জামশেদপুর|জামশেদপুরের]] ”ন্যাশনাল মেটালার্জিক্যাল ল্যাবরেটরি” ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দের নভেম্বরে এবং স্বাধীনতা লাভের চার মাস আগে ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দের ৪ এপ্রিল [[পুনে| পুনের]] ন্যাশনাল কেমিক্যাল ল্যাবরেটরি প্রতিষ্ঠিত হয়। <ref>{{cite journal|year=2002|title=Shanti Swarup Bhatnagar: A Visionary Extraordinary|url=http://www.ias.ac.in/resonance/April2002/pdf/April2002p90-97.pdf|pages=90–97|doi=10.1007/bf02836142|archive-url=https://web.archive.org/web/20160109214250/http://www.ias.ac.in/resonance/April2002/pdf/April2002p90-97.pdf|archive-date=9 January 2016|url-status=live|author=Sivaram S|journal=[[Resonance (journal)|Resonance]]|volume=7|issue=4|s2cid=121018197|df=dmy-all}}</ref> পাঁচটি গবেষণাগার ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যেই প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে ভারতে বৈজ্ঞানিক গবেষণাগারের সূচনা হয়। বর্তমানে দেশজুড়ে আটত্রিশ টি পরীক্ষাগার বিজ্ঞানের বিভিন্ন দিকে গবেষণায় লিপ্ত আছে।
== অধীনস্থ গবেষণাগার ==
১) ”সেন্ট্রাল ইনস্টিটিউট অফ মেডিসিন অ্যান্ড অ্যারোমেটিক প্ল্যান্টস” , (সিআইএমএপি) – [[লখনউ]]
২) ”ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি” (এনআইআইএসটি) – [[তিরুবনন্তপুরম]]
৩) ”সেন্ট্রাল বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউট” , [[রূড়কী]] (সিবিআরআই)
৪) ”সেন্ট্রাল ড্রাগ রিসার্চ ইনস্টিটিউট” , [[লখনউ]] (এসআরআই)
৫) ”কেন্দ্রীয় ইলেক্ট্রোকেমিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট”, কারাইকুডি (CECRI)
৬) ”সেন্ট্রাল ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং রিসার্চ ইনস্টিটিউট”, [[পিলানি]] (CEERI, CEERI)
৭) সেন্ট্রাল মাইনিং অ্যান্ড ফুয়েল রিসার্চ ইনস্টিটিউট, [[ধানবাদ]] [[ঝাড়খণ্ড]]
৮) ”কেন্দ্রীয় খাদ্য প্রযুক্তি গবেষণা ইনস্টিটিউট”, [[মহীশূর]] (CFTRI)
৯) ”সেন্ট্রাল গ্লাস অ্যান্ড সিরামিক রিসার্চ ইনস্টিটিউট”, [[কলকাতা]] [[পশ্চিমবঙ্গ]]
১০) সেন্ট্রাল লেদার রিসার্চ ইনস্টিটিউট , [[চেন্নাই]] (সেন্ট্রাল লেদার রিসার্চ ইনস্টিটিউট, সিএলআরআই)
১১) ”সেন্ট্রাল মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং রিসার্চ ইনস্টিটিউট”, [[দুর্গাপুর]]
-সিএমইআরআই
১২) ”সেন্ট্রাল রোড রিসার্চ ইনস্টিটিউট” , [[নতুন দিল্লি]] (সিআরআরআই)
১৩) ”কেন্দ্রীয় বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি সংস্থা” , [[চণ্ডীগড়]] (CSIO)
১৪)”সেন্ট্রাল সল্ট অ্যান্ড মেরিন কেমিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট”, [[ভাবনগর]] -সিএসএমসিআরআই
১৫) ”CSIR সেন্টার ফর ম্যাথমেটিকাল মডেলিং অ্যান্ড কম্পিউটার সিমুলেশন” , [[ব্যাঙ্গালোর]] (CMMACS)
১৬) ”জিনোমিক্স এবং ইন্টিগ্রেটিভ বায়োলজি ইনস্টিটিউট”, দিল্লি – আইজিআইবি
১৭) ”অ্যাডভান্সড ম্যাটেরিয়ালস অ্যান্ড প্রসেস রিসার্চ ইনস্টিটিউট”, [[ভোপাল]] (পুরানো নাম – আঞ্চলিক গবেষণা ল্যাবরেটরি, ভোপাল)
১৮) ”[[ভারতীয় রাসায়নিক জীববিজ্ঞান সংস্থা|ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ কেমিক্যাল বায়োলজি]]”, [[কলকাতা]]-(আইআইসিবি) –
১৯) ”ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ কেমিক্যাল টেকনোলজি”, [[হায়দ্রাবাদ]] (আইআইসিটি)
২০) ”ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ পেট্রোলিয়াম”, [[দেরাদুন]] (আইআইপি)
২১) ”ইনস্টিটিউট অফ মাইক্রোবিয়াল টেকনোলজি”, [[চণ্ডীগড়]] – (আইএমটি)
২২) ”ন্যাশনাল বোটানিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট”, [[লখনউ]] (এনজিআরআই)
২৩) ”ন্যাশনাল কেমিক্যাল ল্যাবরেটরি” , [[পুনে]] (এনসিএল)
২৪) ”ন্যাশনাল এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং রিসার্চ ইনস্টিটিউট”, [[নাগপুর]] (এনইইআরআই)
২৫) ”ন্যাশনাল জিওফিজিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট”, [[হায়দ্রাবাদ]] (এনজিআরআই)
২৬) ”ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ওশানোগ্রাফি”, ডোনা পাওলা (এনআইও)
২৭) ”জাতীয় মহাকাশ গবেষণাগার” (এনএএল)
২৮) ”ন্যাশনাল মেটালার্জিক্যাল ল্যাবরেটরি”, [[জামশেদপুর]] (এনএমএল)
২৯) ”ন্যাশনাল ফিজিক্যাল ল্যাবরেটরি” , [[নতুন দিল্লি]] (এনপিএল)
৩০) ”সেন্টার ফর সেলুলার অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি”, [[হায়দ্রাবাদ]] (সিসিএমবি)
৩১) ”স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং রিসার্চ সেন্টার”, [[চেন্নাই]] (এসইআরসি)
৩২) ”টক্সিকোলজি রিসার্চ” , [[লখনউ]] (পূর্বে ‘ইন্ডাস্ট্রিয়াল টক্সিকোলজি রিসার্চ সেন্টার’ নামে পরিচিত) (IITR)
৩৩) ”নর্থ ইস্ট ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি”, জোড়হাট (আরআরএল) NEIST, জোড়হাট –
৩৪) ”ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স কমিউনিকেশন অ্যান্ড ইনফরমেশন রিসোর্সেস” , [[নতুন দিল্লি]] (NISCAIR)
৩৫) ”ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স, টেকনোলজি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ” , [[নতুন দিল্লি]] – NISTADS
৩৬) ”হিমালয়ান ইনস্টিটিউট অফ বায়োরিসোর্স টেকনোলজি” , [[পালামপুর]] – আইএইচবিটি
৩৭) ”আঞ্চলিক গবেষণা ল্যাবরেটরি”, [[ভুবনেশ্বর]] (এখন খনিজ ও উপকরণ প্রযুক্তি ইনস্টিটিউট নামে পরিচিত (https://web.archive.org/web/20130310032908/http://immt.res.in/ ))
৩৮) ”আঞ্চলিক গবেষণা ল্যাবরেটরি” , জম্মু
== প্রতিষ্ঠানের কাঠামো ==
* প্রেসিডেন্ট : [[ ভারতের প্রধানমন্ত্রী]] (পদাধিকার বলে)
* ভাইস প্রেসিডেন্ট: বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী, [[ভারত সরকার]] (পদাধিকার বলে)
* গভর্নিং বডি: মহাপরিচালক গভর্নিং বডির প্রধান। অন্য পদাধিকারবলে সদস্য অর্থ সচিব (ব্যয়)। অন্যান্য সদস্যদের মেয়াদ তিন বছর।
* ‘সিএসআইআর’ উপদেষ্টা বোর্ড : বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রের বিশিষ্ট পনের সদস্য নিয়ে গঠিত সংস্থা। এর কাজ হল গভর্নিং বডিকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিষয়ে প্রাথমিক তথ্য প্রদান। সদস্যের মেয়াদ তিন বছর।
== ‘সিএসআইআর’এর কৃতিত্ব ==
[[চিত্র:CSIR_Corona_Combat_Mission.png|সংযোগ=//upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/3/38/CSIR_Corona_Combat_Mission.png/220px-CSIR_Corona_Combat_Mission.png|থাম্ব| [[কোভিড-১৯]]-এর বিরুদ্ধে ‘সিএসআইআর’-এর যুদ্ধ মিশন দেখানো একটি পোস্টার]]
* ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দে ভারতের প্রথম সিন্থেটিক ড্রাগ, মেথাক্যালোন তৈরি হয়। <ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=5HlRCwAAQBAJ&q=indra+kacker&pg=PT1830|শিরোনাম=The SAGE Encyclopedia of Pharmacology and Society|তারিখ=2015-09-15|আইএসবিএন=9781506346182|সংগ্রহের-তারিখ=May 23, 2016}}</ref> <ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=fl_iBQAAQBAJ&q=i%20k%20kacker&pg=PT188|শিরোনাম=An Unfinished Agenda: My Life in the Pharmaceuticals Industry By K Anji Reddy|শেষাংশ=Reddy|প্রথমাংশ=K. Anji|তারিখ=2015-01-15|আইএসবিএন=9789351189213|সংগ্রহের-তারিখ=May 24, 2016}}</ref>
* প্রতিরক্ষা উদ্দেশ্যে CGCRI <ref>[https://www.cgcri.res.in/ Central Glass and Ceramics Research Institute]</ref> এ অপটিক্যাল গ্লাস তৈরি করে।
* ১৯৬৭ খ্রিস্টাব্দে সম্পূর্ণরূপে আদিবাসী জ্ঞানের উপর ভিত্তি করে প্রথম ভারতীয় ট্র্যাক্টর ”স্বরাজ”তৈরি করে। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|তারিখ=2009|শিরোনাম=History|ইউআরএল=http://www.mahindraswaraj.com/files/profile_history.htm|ইউআরএল-অবস্থা=dead|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://archive.today/20130820054831/http://www.mahindraswaraj.com/files/profile_history.htm|আর্কাইভের-তারিখ=20 August 2013|ওয়েবসাইট=[[Mahindra Swaraj]]}}</ref>
* প্রকৃতিতে বিশ বছরের তুলনায় সপ্তাহের মধ্যে বাঁশের ফুল ফোটার প্রথম সাফল্য। <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.nytimes.com/1990/03/22/science/bamboo-coaxed-to-flower-in-lab-global-impact-on-the-crop-is-seen.html|শিরোনাম=Bamboo Coaxed to Flower in Lab; Global Impact on the Crop Is Seen|শেষাংশ=Angier|প্রথমাংশ=Natalie|তারিখ=March 22, 1990|কর্ম=[[The New York Times]]|সংগ্রহের-তারিখ=December 13, 2012|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20130301030624/http://www.nytimes.com/1990/03/22/science/bamboo-coaxed-to-flower-in-lab-global-impact-on-the-crop-is-seen.html|আর্কাইভের-তারিখ=1 March 2013|ইউআরএল-অবস্থা=live}}</ref> <ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Nadgauda|প্রথমাংশ=R. S.|শেষাংশ২=Parasharami|প্রথমাংশ২=V. A.|তারিখ=22 March 1990|শিরোনাম=Precocious flowering and seeding behaviour in tissue-cultured bamboos|পাতাসমূহ=335|doi=10.1038/344335a0}}</ref>
* প্রথমে [[আন্দামানি জাতি|আদিবাসী আন্দামানিজ উপজাতিদের]] জিনগত বৈচিত্র্য বিশ্লেষণ করা এবং ৬০,০০০ বছর আগে আফ্রিকা থেকে তাদের উৎপত্তি স্থাপন করা। <ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Thangaraj|প্রথমাংশ=Kumarasamy|শেষাংশ২=Singh|প্রথমাংশ২=Lalji|বছর=2003|শিরোনাম=Genetic Affinities of the Andaman Islanders, a Vanishing Human Population|পাতাসমূহ=86–93|doi=10.1016/S0960-9822(02)01336-2|pmid=12546781|doi-access=free}}</ref>
* [[মানুষ|মানুষের]] মধ্যে [[ক্যান্সার|ক্যান্সারের]] জন্য ড্রাগ স্ক্রিনিংয়ের জন্য প্রথম ট্রান্সজেনিক [[ড্রসোফিলা|ড্রোসোফিলা]] মডেল তৈরি করে।{{তথ্যসূত্র প্রয়োজন|date=April 2009}}<sup class=”noprint Inline-Template Template-Fact” data-ve-ignore=”true” style=”white-space:nowrap;”>[ ”[[উইকিপিডিয়া:তথ্যসূত্র প্রয়োজন|<span title=”This claim needs references to reliable sources. (April 2009)”>উদ্ধৃতি প্রয়োজন</span>]]” ]</sup>
* উদ্ভাবিত, সপ্তাহে একবার নন- [[স্টেরয়েড]] ফ্যামিলি প্ল্যানিং পিল ”সহেলি” এবং অ্যাজমার জন্য নন-স্টেরয়েডাল হার্বাল পিল যার নাম ”আসমন” । <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.hindu.com/lf/2003/05/08/stories/2003050801200200.htm|শিরোনাম=Showcasing the CSIR|তারিখ=8 May 2003|কর্ম=[[The Hindu]]|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://archive.today/20130616095946/http://www.hindu.com/lf/2003/05/08/stories/2003050801200200.htm|আর্কাইভের-তারিখ=16 June 2013|ইউআরএল-অবস্থা=dead|অবস্থান=Thiruvananthapuram, India}}</ref>
* ডিজাইন করা হয়েছে ভারতের প্রথম [[সমান্তরাল কম্পিউটিং|সমান্তরাল প্রসেসিং কম্পিউটার]], ফ্লোসলভার । <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|বছর=2008|প্রকাশক=[[National Aerospace Laboratories]], India|শিরোনাম=Flosolver Division|ইউআরএল=http://www.nal.res.in/pdf/divisions/div08%2010.pdf|ইউআরএল-অবস্থা=dead|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20081010075244/http://www.nal.res.in/pdf/divisions/div08%2010.pdf|আর্কাইভের-তারিখ=10 October 2008|সংগ্রহের-তারিখ=2009-07-11|ওয়েবসাইট=Brief description of the history of the NAL Flosolver Division and its current work}}</ref>
* সবচেয়ে আধুনিক আণবিক পাতন প্রযুক্তি ব্যবহার করে [[ডিগবয়|ডিগবোইতে]] ভারতের একশ’ বছরের পুরনো শোধনাগারকে পুনরুজ্জীবিত করা হয়েছে। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|প্রকাশক=CSIR, India|শিরোনাম=CSIR-Achievements|ইউআরএল=http://www.csir.res.in/csir/External/Utilities/Frames/achievements/main_page.asp?a=topframe.htm&b=leftcon.htm&c=/csir/external/Heads/achievements/CSIRMilestones.htm|ইউআরএল-অবস্থা=dead|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160109214249/http://www.csir.res.in/csir/External/Utilities/Frames/achievements/main_page.asp?a=topframe.htm&b=leftcon.htm&c=%2Fcsir%2Fexternal%2FHeads%2Fachievements%2FCSIRMilestones.htm|আর্কাইভের-তারিখ=9 January 2016|সংগ্রহের-তারিখ=20 May 2013}}</ref>
* [[টাটা কন্সাল্টেন্সি সার্ভিসেস|টাটা কন্সাল্টেন্সি সার্ভিসেস]] এর সাথে, [[জৈব তথ্যবিজ্ঞান|বায়োইনফরমেটিক্সের]] জন্য একটি বহুমুখী পোর্টেবল পিসি-ভিত্তিক সফ্টওয়্যার ‘বায়ো-স্যুট’ তৈরি করেছে। <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.thehindubusinessline.in/2004/07/15/stories/2004071502031900.htm|শিরোনাম=TCS bio-suite unveiled|তারিখ=15 July 2004|কর্ম=The Hindu|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20110919081432/http://www.thehindubusinessline.in/2004/07/15/stories/2004071502031900.htm|আর্কাইভের-তারিখ=19 September 2011|ইউআরএল-অবস্থা=live|অবস্থান=Hyderabad, India}}</ref>
* 14 সিটার প্লেনের ডিজাইন ‘ [[এনএএল সারস|সারস]] ‘। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=R. Guruprasad|বছর=2004|প্রকাশক=National Aerospace Laboratories, India|শিরোনাম=The Saga of Saras: Part 1|ইউআরএল=http://www.nal.res.in/pdf/saga-main.pdf|ইউআরএল-অবস্থা=dead|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20081008204405/http://www.nal.res.in/pdf/saga-main.pdf|আর্কাইভের-তারিখ=8 October 2008|সংগ্রহের-তারিখ=2009-07-11|ওয়েবসাইট=[PD IM 0407] History and details of the inception and development of Saras}}</ref>
* বিশ্বে সর্বপ্রথম প্রতিষ্ঠিত ‘ ট্র্যাডিশনাল নলেজ ডিজিটাল লাইব্রেরি ‘ পাঁচটি আন্তর্জাতিক ভাষায়, ইংরেজি, জার্মান, ফ্রেঞ্চ, জাপানিজ এবং স্প্যানিশ ভাষায় অ্যাক্সেসযোগ্য। <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.thehindubusinessline.com/2000/09/23/stories/142339aq.htm|শিরোনাম=CSIR chief stress on non-patent literature database|তারিখ=23 September 2000|কর্ম=Business Line|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://archive.today/20130204063927/http://www.thehindubusinessline.com/2000/09/23/stories/142339aq.htm|আর্কাইভের-তারিখ=4 February 2013|ইউআরএল-অবস্থা=live}}</ref>
* ক্ষত নিরাময়ের জন্য হলুদ ( [[হলুদ (মশলা)|হলুদ]] ) এবং [[কীটনাশক]] হিসাবে [[নিম]] ব্যবহারের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পেটেন্টের অনুমোদনকে সফলভাবে চ্যালেঞ্জ করেছেন। <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.hindu.com/folio/fo0105/01050380.htm|শিরোনাম=Biopiracy and traditional knowledge|তারিখ=20 May 2001|কর্ম=[[The Hindu]]|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20140401122532/http://www.hindu.com/folio/fo0105/01050380.htm|আর্কাইভের-তারিখ=1 April 2014|ইউআরএল-অবস্থা=dead|অবস্থান=India}}</ref>
* ২০০৭ খ্রিস্টাব্দে, NMITLI প্রোগ্রামের অধীনে, গ্রাম-নেগেটিভ [[সেপসিভ্যাক|সেপসিসের]] ওষুধ সেপসিভাক এর অধ্যয়ন শুরু করে। <ref name=”:1″>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Singh|প্রথমাংশ=Jyoti|তারিখ=2020-04-22|ভাষা=en-GB|শিরোনাম=Indian Researchers Plan Clinical Trials of Sepsis Drug Against New Coronavirus|ইউআরএল=https://science.thewire.in/health/covid-19-csir-gram-negative-sepsis-sepsivac-clinical-trials/|সংগ্রহের-তারিখ=2020-05-04|ওয়েবসাইট=The Wire Science}}</ref>
* ২০০৯ খ্রিস্টাব্দে, [[মানব জিনোম প্রকল্প|হিউম্যান জিনোমের সিকোয়েন্সিং]] সম্পন্ন হয়। <ref>[http://abclive.in/abclive_health/csir_human_genome_sequencing.html]{{অকার্যকর সংযোগ|date=December 2012}}</ref>
* ২০১১ খ্রিস্টাব্দে, ভারতের প্রথম দেশীয় বেসামরিক বিমানের সফল পরীক্ষা করা হয়েছে, ন্যাশনাল অ্যারোস্পেস ল্যাবরেটরিজ এবং মাহিন্দ্রা অ্যারোস্পেসের সহযোগিতায় তৈরি NAL NM5 ।
* ২০২০ খ্রিস্টাব্দে, [[কোভিড-১৯]] রোগীদের মৃত্যুর হার কমাতে Sepsivac এর কার্যকারিতা মূল্যায়নের জন্য ক্লিনিকাল ট্রায়াল শুরু করেছে। <ref name=”:1″ />
== শান্তি স্বরূপ ভাটনগর পুরস্কার ==
{{মূল নিবন্ধ|বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে শান্তি স্বরূপ ভটনাগর পুরস্কার}}
‘বৈজ্ঞানিক ও শিল্প গবেষণা পরিষদ’-এর প্রথম প্রতিষ্ঠাতা-পরিচালক [[শান্তি স্বরূপ ভাটনগর]] ১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দের ১ জানুয়ারি প্রয়াত হন। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি গবেষণার ক্ষেত্রে তার অসামান্য অবদানের কথা স্মরণে রেখে [[বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে শান্তি স্বরূপ ভটনাগর পুরস্কার| বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে শান্তি স্বরূপ ভাটনগর পুরস্কার]] সংক্ষেপে “শান্তি স্বরূপ ভাটনগর পুরস্কার” প্রবর্তন করা হয় এবং ১৯৫৮ খ্রিস্টাব্দে সর্বপ্রথম প্রদান করা হয়।
সংস্থার গবেষণা বিভাগ- জীববিজ্ঞান, রসায়ন বিজ্ঞান, আর্থ সায়েন্স, বায়ুমণ্ডল, মহাসাগর এবং গ্রহ, প্রকৌশল, গাণিতিক বিজ্ঞান, চিকিৎসা বিজ্ঞান এবং ভৌত বিজ্ঞান,প্রতিটি গবেষণা বিভাগ হতে প্রাপক মনোনীত করে থাকে।
পুরস্কার হিসাবে প্রাপকের কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ একটি মানপত্র, একটি ফলক এবং নগদ অর্থ ₹৫ লাখ (US$ ৬,৮০০) টাকা প্রদান করা হয়। [৪] এছাড়াও, প্রাপকেরা ৬৫ বছর বয়স পর্যন্ত প্রতি মাসে ১৫,০০০ টাকা পেয়ে থাকেন।
প্রতি বছর,’বৈজ্ঞানিক ও শিল্প গবেষণা পরিষদ’-এর পুরস্কার নির্বাচন কমিটি প্রতিটি গবেষণা বিভাগের সর্বোচ্চ ২ জনকে পুরস্কার প্রদান করে। পরিসংখ্যান অনুসারে, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে তাদের মৌলিক কাজের জন্য ৫২৫ জনকে এসএসবি পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে।
প্রার্থীদের মানদণ্ড-
* ভারতীয় নাগরিক
* ভারতে কর্মরত ভারতের বিদেশী নাগরিক (OCI) এবং ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্যক্তি (PIO)
* পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তি অবশ্যই মানব জ্ঞান এবং অগ্রগতিতে স্পষ্টভাবে গুরুত্বপূর্ণ এবং অসামান্য অবদান রেখেছেন – মৌলিক এবং প্রয়োগ – প্রচেষ্টার ক্ষেত্রে, যা তার বিশেষীকরণ।
* ঊর্ধ্ব বয়স সীমা – ৪৫ বছর।
উপরোক্ত মানদণ্ড এবং উপদেষ্টা কমিটি প্রদত্ত নির্বাচন পদ্ধতিতে নির্বাচন কমিটি পুরস্কারের জন্য যোগ্য প্রার্থী বাছাই করে থাকে।
== আরো দেখুন ==
* ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ এগ্রিকালচারাল রিসার্চ
* [[ভারতীয় চিকিৎসা গবেষণা পর্ষদ|ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিকেল রিসার্চ]]
== তথ্যসূত্র ==
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৪২-এ ভারতে প্রতিষ্ঠিত]]
[[বিষয়শ্রেণী:দিল্লি ভিত্তিক সংগঠন]]
[[বিষয়শ্রেণী:বিজ্ঞান গবেষণা সংস্থা]]