অঙ্গরাগ রায়: “Rosaghara” পাতাটির “Location” অনুচ্ছেদ অনুবাদ করে যোগ করা হয়েছে
[[File:Jagannath_8_-_Abadha_-_Prasad_(Large).jpg|থাম্ব|মহাপ্রসাদ (বড়)]]
”’রসোই ঘর”’ হল [[ভারত|ভারতের]] [[ওড়িশা]] রাজ্যের [[পুরী]] [[জগন্নাথ মন্দির, পুরী|জগন্নাথ মন্দিরের]] একটি ঐতিহ্যবাহী পাকশালা। এটি বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পাকশালা।
প্রসাদ রন্ধন করা হয় ”সৌর” ( ”মহাসৌর” বা ”সুপকার” নামেও পরিচিত) সম্প্রদায়ের দ্বারা যাদের মন্দিরের শুরু থেকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। <ref name=”fullorissa”>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|বছর=2012|শিরোনাম=Kitchen of Lord Jagannath – Devotee Care Center|ইউআরএল=http://www.fullodisha.com/shree-jagannath/|সংগ্রহের-তারিখ=28 September 2012|ওয়েবসাইট=devoteecare.fullorissa.com|উক্তি=If the dog is seen, all the food must be buried and prepared again}}</ref>”রোসঘরে” রান্না করা খাদ্য নিরামিষ এবং পেঁয়াজ, রসুন, আলু এবং [[লাউ]] ব্যবহার নিষিদ্ধ। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|বছর=2012|শিরোনাম=Jagannath Temple, Jagannath Puri, Jagannath Temple Puri, Jagannath Temple of Puri, Jagannath Temple Odisha, Jagannath Temple Orissa|ইউআরএল=http://www.visitodisha.net/jagannath-temple.html|সংগ্রহের-তারিখ=28 September 2012|ওয়েবসাইট=visitodisha.net|উক্তি=The Prasad is prepared in a very traditional way, without using onion, garlic, chillies}}</ref> ”কুড়ুয়া” নামে পরিচিত এক বিশেষ ধরনের [[মৃৎপাত্র|মাটির পাত্র]] রন্ধনকার্যে ব্যবহৃত হয়। রান্নাঘরের কাছে ”গঙ্গা” ও ”যমুনা” নামক দুটি কূপের পানি রান্নার কাজে ব্যবহৃত হয়। {{প্রতিবর্ণীকরণ|or|রাজ ভোগ}}, {{প্রতিবর্ণীকরণ|or|ছত্র ভোগ}} এবং {{প্রতিবর্ণীকরণ|or|যজমানী ভোগ}} সহ ৫০০ এরও বেশি প্রকারের খাদ্য রান্না করা হয় যা [[জগন্নাথ]], [[বলভদ্র (জৈন দর্শন)|বলভদ্র]] এবং [[সুভদ্রা|সুভদ্রাকে]] মন্দিরের পাদদেশ ”রত্নবেদীতে” এবং দিনে পাঁচবার পাদদেশ ”ভোগ মণ্ডপে” অর্পণ করা হয়। <ref name=”Miśra2007″>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=WKUkLzqNv64C&pg=PA120|শিরোনাম=Annals and Antiquities of the Temple of Jagannātha|শেষাংশ=Narayan Miśra|তারিখ=1 January 2007|প্রকাশক=Sarup & Sons|পাতাসমূহ=120–|আইএসবিএন=978-81-7625-747-3}}</ref>”চপনভোগ”, ৫৬ প্রকারের রান্না করা খাদ্য প্রায় প্রতিদিনই দেওয়া হয়। <ref name=”Narayan2009″>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=kiCT8NYC6nAC&pg=PA248|শিরোনাম=Exploring the Hindu Mind: Cultural Reflections and Symbolisms|শেষাংশ=M.K.V. Narayan|তারিখ=1 January 2009|প্রকাশক=Readworthy|পাতাসমূহ=248–|আইএসবিএন=978-93-5018-101-0}}</ref>[[জগন্নাথ|জগন্নাথকে]] নিবেদনের পর সেই প্রসাদ ”আনন্দবাজারে” ”[[মহাপ্রসাদ (জগন্নাথ মন্দির)|অব্ধ]]” হিসেবে বিক্রয় করা হয়। আনন্দ বাজার হল একটি মুক্ত বাজার বা মুক্তাঙ্গন যা মন্দির কমপ্লেক্সের অভ্যন্তরে সিংহদ্বারের (প্রধান প্রবেশদ্বার) উত্তর-পূর্বে অবস্থিত। রোসাঘরে প্রতিদিন ৫০০০-১০০০০ জনের খাবার রান্না করা হয়। বিশেষ অনুষ্ঠানে ১ কোটিরও বেশি মানুষের খাবার রান্না করা হয়।<ref name=”ORJune20062″>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://magazines.odisha.gov.in/Orissareview/june2006/engpdf/80-81.pdf|শিরোনাম=The Kitchen of Srimandir: Biggest in the World|শেষাংশ=Saroj Kumar|প্রথমাংশ=Panda|তারিখ=2006|প্রকাশক=Department of Information and Public Relations, Government of Odisha|পাতা=80-81|সংগ্রহের-তারিখ=22 May 2021}}</ref>
পাকশালা থেকে খাবার বের করার জন্য দুটি পথ রয়েছে-প্রথমটি বৃহত্তর কোঠা ভোগ এবং ছত্র ভোগের জন্য ভোগ মণ্ডপ , অন্যটি কোঠা ভোগ নৈবেদ্যের জন্য মন্দিরের অভ্যন্তরীণ স্থানে যায়।<ref name=”O’malley20072″>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=pwD0-YV2LCYC&pg=PA118|শিরোনাম=Bengal District Gazetteer : Puri|শেষাংশ=L.S.S. O’malley|তারিখ=1 January 2007|প্রকাশক=Concept Publishing Company|পাতাসমূহ=118–|আইএসবিএন=978-81-7268-138-8}}</ref> ”সৌর” ছাড়া কাউকে রান্নাঘরের কাছে যেতে দেওয়া হয় না বা এমনকি খাবার স্পর্শ করার অনুমতি দেওয়া হয় না যতক্ষণ না প্রস্তুত খাদ্য মন্দিরে নিবেদন করা হয়। <ref name=”Miśra2007″ />
== অবস্থান ==
”রসোইঘর” মন্দিরের দক্ষিণ-পূর্বে বাহিরের প্রাঙ্গণে অবস্থিত। <ref name=”Miśra2007″>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=WKUkLzqNv64C&pg=PA120|শিরোনাম=Annals and Antiquities of the Temple of Jagannātha|শেষাংশ=Narayan Miśra|তারিখ=1 January 2007|প্রকাশক=Sarup & Sons|পাতাসমূহ=120–|আইএসবিএন=978-81-7625-747-3}}</ref>
Go to Source