তীজানিয়া তরিকা

কুউ পুলক:

[[চিত্র:SAlat_al_fatihi.png|থাম্ব| তীজানিয়া ত্বরীকার দরুদ শরীফ-এর চিত্র। একে ছলাতুল ফাতিহ বলা হয়। ইমাম মুহাম্মাদ বিন আবুল হাসান আল-বাকরী রহ এর সাথে এই দরুদ শরীফকে সম্মন্ধ করা হয়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=9eVhDwAAQBAJ|শিরোনাম=أضواء على الشيخ أحمد التجاني وأتباعه|শেষাংশ=[[عبد الباقي مفتاح]]|প্রকাশক=[[دار الكتب العلمية]]|পাতা=165|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20220326044603/https://books.google.com/books?id=9eVhDwAAQBAJ|আর্কাইভের-তারিখ=26 مارس 2022|সংস্করণ=الأولى}}</ref>]]
{{সুফিবাদ}}
”’তীজানিয়া আহমদিয়া ত্বরীকা:”’ একটি [[সুফিবাদ|সুফি]] ত্বরীকা , যার প্রতিষ্ঠাতা হলেন আবু আব্বাস আহমদ আল-তিজানি (1737-1815)। [[মরক্কো]]<nowiki/>র [[ফেজ, মরক্কো|ফেজ]] শহরে এই ত্বরীকার উদ্ভব হয়। যেখানে তিনি প্রথম খানকা শরীফ (জাবিয়া) প্রতিষ্ঠা করেন এবং উত্তর আফ্রিকা, [[মিশর]], [[ফিলিস্তিন (অঞ্চল)|প্যালেস্টাইন]]و [[সিরিয়া (অঞ্চল)|সিরিয়া]] [[হেজাজ|হিজাজ]], [[সুদান]] ( [[দারফুর]] ), [[মৌরিতানিয়া]], [[সেনেগাল]] [[নাইজেরিয়া|এবং নাইজেরিয়া]]<nowiki/>তে এর অনুসারণ লাভ করে।। <ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.fr/books?id=HF_QeHiAersC&pg=PA188|শিরোনাম=Islam et sociétés en Afrique subsaharienne à l’épreuve de l’histoire: un parcours en compagnie de Jean-Louis Triaud|শেষাংশ=Odile|প্রথমাংশ=Goerg|শেষাংশ২=Anna|প্রথমাংশ২=Pondopoulo|বছর=2012|প্রকাশক=Karthala|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20230429103113/https://books.google.fr/books?id=HF_QeHiAersC&pg=PA188|আর্কাইভের-তারিখ=2023-04-29}}</ref> <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|তারিখ=6 January 2016|প্রকাশক=[[بي بي سي]]|শিরোনাম=Nigeria Court in Kano Sentences Cleric to Death for Blasphemy|ইউআরএল=https://www.bbc.co.uk/news/world-africa-35241608|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180101103719/http://www.bbc.co.uk/news/world-africa-35241608|আর্কাইভের-তারিখ=01 يناير 2018}}</ref> <ref>[https://www.djazairess.com/fr/latribune/25613 Laghouat se penche sur son patrimoine : Des sites sont proposés au classement en attendant leur exploitation], ”[[ল্যাট্রিবাইন|لاتريبين]]” du 18/11/2009 {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180220152450/https://www.djazairess.com/fr/latribune/25613|তারিখ=20 فبراير 2018}}</ref>

== প্রতিষ্ঠাতা ==
তিজানিয়া আদেশের প্রতিষ্ঠাতা হলেন আবু আব্বাস আহমদ বিন মুহম্মদ বিন আল-মুখতার বিন আহমদ বিন মুহম্মদ সালেম আল-তিজানি। তিনি 1150 হিজরি মুতাবিক [[১৭৩৭|1737 খ্রিস্টাব্দে]], [[আলজেরিয়া|আলেজেরিয়ার]] [[লাঘুয়াট প্রদেশ|লাঘৌত]] প্রদেশের [[আইন মাদি|আঈন মাদী]] এলাকায় জন্মগ্রহণ করেন এবং 1230 হিজরিতে ইন্তেকাল করেন।

তিনি [[কুরআন|পবিত্র কুরআন]] হিফয করেন, এরপর তিনি ইলমে শরীয়ত অধ্যয়ন করেন। তিনি আলজেরিয়ার [[ফেজ, মরক্কো|ফেজ]] ও টেমসেন, [[তিউনিসিয়া]], [[কায়রো]], [[মক্কা]], [[মদিনা]] [[বাগদাদ|এবং বাগদাদ]] সফর করেন।

তিনি 1171 হিজরি মুতাবিক 1787 খ্রিস্টাব্দে অটোমান [[ওরান|বে]] অফ ওরানের বাহিনী দ্বারা অভিযানের পর তাকে এই অঞ্চল ত্যাগ বাধ্য করা হয়েছিল। তারপর তিনি মরক্কোর ফেজ শহরে ভ্রমণ করেন। এই শহরে তিনি আহমেদ আল-তিজানি’র ইলম-তা’লিমের মজলিসে অংশ নেন এবং শহরের নেতৃস্থানীয় আলেমদের সাথে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন। যদিও উনার আগ্রহ অন্য যে কোন কিছুর চেয়ে আধ্যাত্মিক (ইলমে তাসাউফের) দিকেই বেশি নিবদ্ধ ছিল।

এখনে তিনি আবদুল্লাহ বিন মুহাম্মাদ আল-আরাবি বিন আহমেদ বিন আবদুল্লাহ মুয়িন আল-আন্দালুসির সাথে দেখা করেন এবং তার সাথে বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেন। তারপর, যখন তিনি তাকে বিদায় জানাতে চাইলেন, তখন তিনি তার জন্য দুনিয়া ও আখেরাতে কামিয়াবি হাসিলের কামনা করে দোয়া করেন। এবং তারা আলাদা হওয়ার আগে তিনি তাকে দোয়া করে তিন বার বললেন: আল্লাহ আপানার হাতকে শক্তিশালি করুন। এই ত্বরিকার খানাক শরীফ ফেজ শহরে রয়েছে, যেখান থেকে এটি সমগ্র আফ্রিকায় ছড়িয়ে পড়ে।

== তথ্যসূত্র ==
<references group=”” responsive=”1″></references>

== আরো দেখুন ==

* মুকুট কোণ
[[বিষয়শ্রেণী:সুফি তরিকা]]
[[বিষয়শ্রেণী:আফ্রিকায় সুফিবাদ]]
[[বিষয়শ্রেণী:নাইজেরিয়ায় ইসলাম]]
[[বিষয়শ্রেণী:সেনেগালে ইসলাম]]

Go to Source


Posted

in

by

Tags: