মোহাম্মদ জনি হোসেন:
”’সাজেক নদী”’, যা ”’কাসালং নদী”’ নামেও পরিচিত, এটি একটি উল্লেখযোগ্য জলপথ যা [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[পার্বত্য চট্টগ্রাম|পার্বত্য চট্টগ্রামের]] মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয় এবং ভারতের [[মিজোরাম]] রাজ্যের সীমানা ঘেঁষে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|তারিখ=2022-08-13|ভাষা=en-US|শিরোনাম=Indian drowns in Sajek River|ইউআরএল=https://en.parbattanews.com/indian-drowns-in-sajek-river/|সংগ্রহের-তারিখ=2023-03-29|ওয়েবসাইট=parbattanews : English Version}}</ref> নদীটি ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে সীমান্ত আঁকতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে । নদী এবং আশেপাশের অঞ্চলের নামে নামকরণ করা হয় এটি। [[সাজেক উপত্যকা|সাজেক উপত্যকায়]] বসবাসকারী সম্প্রদায়ের জন্য এটি একটি জীবনরেখা।<ref name=”:0″>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Masani|প্রথমাংশ=Abu Mohammad|তারিখ=2017-12-22|শিরোনাম=Sajek Valley A walk in the clouds|ইউআরএল=https://m.theindependentbd.com/printversion/details/129182|সংগ্রহের-তারিখ=2023-03-29|ওয়েবসাইট=theindependentbd.com}}</ref> নদীটির উৎপত্তি [[কর্ণফুলী নদী]] থেকে।<ref name=”:0″ />
সাজেক নদী সেচের জন্য পানীয় জল এবং মাছ ধরার জন্য পানির একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসাবে কাজ করে। পাহাড়ে বসবাসকারী সম্প্রদায়গুলির কৃষি ও গবাদি পশু পালন সহ তাদের দৈনন্দিন জীনবের প্রয়োজনের জন্য নদীর উপর নির্ভর করে। নদীর পানি বিভিন্ন ফসল যেমন [[ধান]] , [[ভুট্টা]] এবং অন্যান্য শাকসব্জির সাথে চাষ করা হয় এমন জমিতে সেচের জন্য ব্যবহৃত হয়।
কৃষির পাশাপাশি, নদীটি এলাকার মাছ ধরার শিল্পকেও সহায়তা করে। স্থানীয় জেলেরা মাছ ধরতে নদীর ওপর নির্ভরশীল।
সাজেক নদী এই অঞ্চলের পরিবেশগত ভারসাম্য বজায় রাখতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নদীটি বিভিন্ন জলজ উদ্ভিদ এবং প্রাণীর আবাসস্থল হিসাবে কাজ করে , যার মধ্যে রয়েছে [[মাছ]], [[কাঁকড়া]], [[বাগদা চিংড়ি]] এবং [[চিংড়ি]]। এটি তার তীরে বিভিন্ন গাছ এবং উদ্ভিদের বৃদ্ধিকে সমর্থন করে যা এই অঞ্চলের জীববৈচিত্র্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
== আরও দেখুন ==
* [[বাংলাদেশের নদীর তালিকা]]
* [[বাংলাদেশের বড় নদীসমূহ]]
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশ–ভারত সীমান্ত]]
[[বিষয়শ্রেণী:পার্বত্য চট্টগ্রাম]]
Go to Source