বানৌজা এলসিটি ১০৫

অপূর্ব রায়-২৩:


{|{{Infobox ship begin}}
{{Infobox ship image
|Ship image=চিত্র:Bangladesh Navy Landing Craft Tank LCT-105 (A588).webm
| Ship caption = মোংলা বন্দরে বাংলাদেশ নৌবাহিনী জাহাজ এলসিটি ১০৫
}}
{{Infobox ship career
|Hide header=
|Ship country= [[বাংলাদেশ]]
|Ship flag={{Shipboxflag|Bangladesh|naval}}
|Ship name= বানৌজা এলসিটি ১০৫
|Ship ordered= ২৩ আগস্ট, ২০১৩
|Ship awarded=
|Ship builder= [[ডকইয়ার্ড অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস লিমিটেড]]
|Ship laid down=
|Ship launched=
|Ship christened=
|Ship acquired= ১৮ নভেম্বর, ২০১৪
|Ship commissioned= ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৫
|Ship recommissioned=
|Ship decommissioned=
|Ship in service=
|Ship out of service=
|Ship renamed=
|Ship reclassified=
|Ship refit=
|Ship captured=
|Ship struck=
|Ship reinstated=
|Ship fate=
|Ship status= সক্রিয়
|Ship homeport= [[চট্টগ্রাম]]
|Ship identification= এ৫৮৮
|Ship motto=
|Ship nickname=
|Ship honours=
}}
{{Infobox ship characteristics
|Hide header=
|Header caption=
|Ship class= ল্যান্ডিং ক্রাফট ট্যাংক
|Ship displacement= ১৩০ টন
|Ship tons burthen=
|Ship length= {{রূপান্তর|২৫.৬০|m|ft}}
|Ship beam= {{রূপান্তর|৫.৪০|m|ft}}
|Ship draught= {{রূপান্তর|১.২০|m|ft}}
|Ship propulsion= *২× ভলবো পেন্টা ডি৯ এমএইচ ৪২০ এইচপি ডিজেল ইঞ্জিন (২২০০ আরপিএম)
* ২× পারকিন্স সাব্রে ৪.৪ জিএম জেনারেটর ৩৫ কিলোওয়াট (১৫০০ আরপিএম)
* ২× ফিক্সড পিটচ প্রোপেলার
* টুইন ডিস্ক গিয়ারবক্স
|Ship speed= {{রূপান্তর|১০|kn|km/h}}
|Ship range=
|Ship endurance= ১০ দিন
|Ship test depth=
|Ship boats=
|Ship capacity=
|Ship complement= ১১ জন
|Ship time to activate=
|Ship sensors=
|Ship EW=
|Ship armament=
*২ × ১২.৭ মিমি বিমান বিধ্বংসী মেশিনগান
|Ship armour=
|Ship aircraft=
}}
|}
”’বাংলাদেশ নৌবাহিনী জাহাজ”’ (সংক্ষেপেঃ বানৌজা) ”’এলসিটি ১০৫”’ হলো [[বাংলাদেশ নৌবাহিনী]]র একটি ল্যান্ডিং ক্রাফট ট্যাংক (এলসিটি) জাহাজ। এই জাহাজটিকে দেশীয় প্রযুক্তিতে [[ডকইয়ার্ড অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস লিমিটেড]] কর্তৃক নির্মাণ করা হয়। এই জাহাজটি সামুদ্রিক এবং উপকূলীয় অঞ্চলে উভচর অভিযান পরিচালনার পাশাপাশি ৩০ জন সেনাসদস্য, রসদ, অস্ত্র ও গোলাবারুদ, ১টি এমবিটি-২০০০ ট্যাংক, ১টি মিডিয়াম আর্টিলারি কামান, ১টি বুলডোজার, ছোট ও মাঝারি আকারের সামরিক যানবাহন এবং বিভিন্ন প্রকার সামরিক সরঞ্জাম পরিবহনে সক্ষম। এছাড়াও জাহাজটি দুর্যোগ কালীন সময়ে উদ্ধার অভিযান পরিচালনা ও দুর্যোগ পরবর্তী ত্রাণ তৎপরতা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে।
<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Dockyard and Engineering Works Limited Bangladesh – Landing Craft Tank (LCT)|ইউআরএল=http://dewbn.gov.bd/project-details/11/LANDING%20CRAFT%20TANK%20(LCT)|সংগ্রহের-তারিখ=2022-10-18|ওয়েবসাইট=dewbn.gov.bd}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ভাষা=bn-BD|শিরোনাম=ঘূর্ণিঝড় “ফণী” পরবর্তী জরুরী উদ্ধার, ত্রাণ ও চিকিৎসা সহায়তায় প্রস্তুত রয়েছে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর ৩২টি জাহাজ ও নৌ কন্টিনজেন্ট|ইউআরএল=https://www.ispr.gov.bd/%e0%a6%98%e0%a7%82%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%a3%e0%a6%bf%e0%a6%9d%e0%a7%9c-%e0%a6%ab%e0%a6%a3%e0%a7%80-%e0%a6%aa%e0%a6%b0%e0%a6%ac%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a7%80-%e0%a6%9c/|সংগ্রহের-তারিখ=2022-10-18|ওয়েবসাইট=আইএসপিআর}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://pmo.portal.gov.bd/sites/default/files/files/pmo.portal.gov.bd/pm_speech/64c6bf00_42b9_4801_a97d_946e1453b0d7/navy_commissioning_060915.doc|শিরোনাম=বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে বানৌজা কে জে আলী, বানৌজা সন্দীপ ও বানৌজা হাতিয়া এর কমিশনিং, নবনির্মিত এলসিটি-১০৩ ও এলসিটি-১০৫ সংযুক্তিকরণ অনুষ্ঠান|সংগ্রহের-তারিখ=2021-12-30}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://mod.portal.gov.bd/sites/default/files/files/mod.portal.gov.bd/page/7afd70bc_7a61_41e6_9437_c38258a525e8/NAVY.pdf|শিরোনাম=গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ০৭ (সাত) বছরের অগ্রগতির তথ্য প্রচারের ব্যবস্থাকরণ সম্পর্কিত|সংগ্রহের-তারিখ=2016-04-07}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=সোলায়মান|প্রথমাংশ=মোহাম্মদ|তারিখ=2015-09-06|ভাষা=en-US|শিরোনাম=কারও সঙ্গে যুদ্ধ নয়,শান্তি চাই: প্রধানমন্ত্রী|ইউআরএল=http://www.doinikbarta.com/2015/09/06/%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%93-%e0%a6%b8%e0%a6%99%e0%a7%8d%e0%a6%97%e0%a7%87-%e0%a6%af%e0%a7%81%e0%a6%a6%e0%a7%8d%e0%a6%a7-%e0%a6%a8%e0%a7%9f%e0%a6%b6%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a4/|সংগ্রহের-তারিখ=2022-10-18|ওয়েবসাইট=দৈনিকবার্তা}}</ref>

== ইতিহাস ==
[[বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী|সশস্ত্র বাহিনী]]র জন্য গৃহীত দীর্ঘমেয়াদী আধুনিকায়ন পরিকল্পনার অংশ হিসেবে [[বাংলাদেশ সরকার]] দেশীয় উৎস থেকে সমরাস্ত্র সংগ্রহ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। সে অনুযায়ী [[বাংলাদেশ নৌবাহিনী]]র জন্য জাহাজ নির্মানের পদক্ষেপ নেয়া হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ২৩ আগস্ট, ২০১৩ সালে [[ডকইয়ার্ড অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস লিমিটেড]] কর্তৃক উভচর জাহাজটির নির্মাণকাজ শুরু হয়। অবশেষে ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সালে ”’বানৌজা এলসিটি ১০৫”’ জাহাজটি বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে কমিশন লাভ করে।

== বৈশিষ্ট্য ও যান্ত্রিক কাঠামো ==
”’বানৌজা এলসিটি ১০৫”’ জাহাজটির দৈর্ঘ্য {{রূপান্তর|৪২|m|ft}}, {{রূপান্তর|১০|m|ft}} প্রস্থ এবং গভীরতা {{রূপান্তর|১.৮|m|ft}}। এই উভচর জাহাজটির ওজন ১৩০ টন এবং জাহাজটিতে রয়েছে ২টি ভলবো পেন্টা ডি৯ এমএইচ ৪২০ এইচপি ডিজেল ইঞ্জিন (২২০০ আরপিএম), ২টি পারকিন্স সাব্রে ৪.৪ জিএম জেনারেটর ৩৫ কিলোওয়াট (১৫০০ আরপিএম)। জাহাজটির সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় {{রূপান্তর|১০|kn|km/h}}। এটি ১১ জন জনবল নিয়ে একনাগাড়ে ১০ দিন মিশন পরিচালনা করতে সক্ষম। বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে প্রায়শই অবাঞ্ছিত বাহিনী দ্বারা উভচর অবতরণ প্রতিরোধের জন্য সামরিক ভূমিকা পালন করতে হয় এবং উপকূলীয় অঞ্চলে মানবিক সহায়তা ও দুর্যোগ ত্রাণ (এইচএডিআর) অপারেশন পরিচালনা করতে হয়। দেশীয় প্রযুক্তিতে নির্মিত নির্মিত এলসিটিগুলি এসকল প্রয়োজনীয়তা পূরণের জন্য উপযুক্ত। উভচর সামরিক অভিযান পরিচালনাকালে নিজস্ব আক্রমণ দলকে তীরে অবতরণ করানোর পাশাপাশি প্রতিটি এলসিটি কিছু সময়ের জন্য একটি সৈন্যদল এবং সরঞ্জাম বহন করতে সক্ষম। এই এলসিটিগুলি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনেও মোতায়েন করার উপযোগী।
==রণসজ্জা==
দুর্যোগ ও শান্তিকালীন সময়ে সহায়ক ভূমিকায় নিয়োজিত এই জাহাজটিতে রয়েছে ৪টি ”’সিআইএস-৫০”’ ১২.৭ মিমি বিমান-বিধ্বংসী মেশিনগান। এছাড়াও যুদ্ধকালীন বিশেষ পরিস্থিতিতে জাহাজটিতে ২টি ভূমি থেকে আকাশে উৎক্ষেপণযোগ্য বিমান বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র ”’কিউডব্লিউ-২”’ ম্যানপ্যাড মোতায়েন করা যায়।
== তথ্যসূত্র ==
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশ নৌবাহিনীর জাহাজ]]


Posted

in

by

Tags: