স্নেলের সূত্র

A Bengali Ufologist:


[[চিত্র:Snells law2.svg|thumb|ভিন্ন [[প্রতিসরাঙ্ক|প্রতিসরাঙ্কের]] দুটি মাধ্যমতলে [[আলোর প্রতিসরণ]], যেখানে n<sub>2</sub> > n<sub>1</sub>। যেহেতু দ্বিতীয় মাধ্যমে বেগ কম (v<sub>2</sub> < v<sub>1</sub>), তাই প্রতিসরণ কোণ θ<sub>2</sub> আপতন কোণ θ<sub>1</sub> এর চেয়ে কম; অর্থাৎ আলোকরশ্মি উচ্চ-প্রতিসরাঙ্কের মাধ্যমে অভিলম্বের কাছাকাছি।]]

”’স্নেলের সূত্র”’ (”’স্নেল–দেকার্তের সূত্র”’ এবং ”’ইবনে সাহলের সূত্র”’ এবং ”’প্রতিসরণের সূত্র”’ নামেও পরিচিত) হচ্ছে একটি সূত্র যা আপতন ও [[আলোর প্রতিসরণ|প্রতিসরণ]] কোণের মধ্যে সম্পর্ক বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয়, যখন [[আলো]] বা অন্যান্য [[তরঙ্গ]] দুটি ভিন্ন [[আইসোট্রপি]]ক [[আলোক মাধ্যম|মাধ্যমের]] যেমন পানি, কাচ বা বায়ু-এর মধ্যে একটি সীমানা অতিক্রম করে। এই সূত্রটির নামকরণ করা হয়েছিল ওলন্দাজ [[জ্যোতির্বিজ্ঞানী]] ও [[গণিতবিদ]] ভিলেব্রোর্ট স্নেলিয়াসের (যাকে স্নেলও বলা হয়) নামে।

আলোকবিজ্ঞানে আপতন বা প্রতিসরণের কোণ পরিমাপ করতে রশ্মি সূত্রটি ব্যবহার করা হয়, এবং পরীক্ষামূলক আলোকবিজ্ঞানে একটি উপাদানের [[প্রতিসরাঙ্ক]] খুঁজে বের করতে সূত্রটু ব্যবহৃত হয়। সূত্রটি মেটা-পদার্থেও প্রযোজ্য, যেখানে আলোকে একটি [[প্রতিসরাঙ্ক#ঋণাত্মক প্রতিসরাঙ্ক|ঋণাত্মক প্রতিসরাঙ্কের]] সাথে প্রতিসরণের একটি ঋণাত্মক কোণে “পেছন দিকে” বেঁকে যায়।

স্নেলের সূত্র উদ্ধৃত করে যে, প্রদত্ত জোড়া মাধ্যমের জন্য আপতন কোণের (<math>theta_1 </math>) সাইন এবং প্রতিসরণ কোণের (<math>theta_2 </math>) সাইনের অনুপাত দ্বিতীয় মাধ্যম এবং প্রথম মাধ্যমের [[প্রতিসরাঙ্ক|প্রতিসরাঙ্কের]] অনুপাতের (n<sub>21</sub>) সমান, যেটি মাধ্যমদ্বয়ের প্রতিসরাঙ্কের (n<sub>2</sub>/n<sub>1</sub>) সমান, সমতুল্যভাবে, মাধ্যমদ্বয়ের তরঙ্গ বেগের অনুপাতের (v<sub>1</sub>/v<sub>2</sub>) সমান।<ref>{{Cite book|title=[[Principles of Optics]]|last=Born and Wolf|publisher=Pergamon Press INC.|year=1959|location=New York, NY|pages=37}}</ref>

:<math>frac{sintheta_1}{sintheta_2}= n_{21} = frac{n_2}{n_1} = frac{v_1}{v_2} </math>

সূত্রটি [[পিয়ের দ্য ফের্মা|ফার্মার]] লঘিষ্ঠ সময় নীতিকে অনুসরণ করে, যা তরঙ্গ হিসেবে আলোর বিস্তার থেকে আগত।

==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}


Posted

in

by

Tags: