Ashiq Shawon: সংশোধন
{{তথ্যছক বিদ্যালয়
| name = শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠ
| location = কুতুবপুর, [[কেন্দুয়া উপজেলা]], [[নেত্রকোণা]]
| established = ২০০৬
| founder = [[হুমায়ুন আহমেদ|ড. হুমায়ুন আহমেদ]]
| grades = ষষ্ঠ থেকে দশম
| gender = ছেলে ও মেয়ে
| language = বাংলা
| campus_size = ৩৩ একর
}}
”’শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠ ({{lang-en|Shaheed Smriti Bidyapeeth}}) [[নেত্রকোণা জেলা|নেত্রকোণা জেলার]] [[কেন্দুয়া উপজেলা|কেন্দুয়া উপজেলার]] [[রোয়াইলবাড়ী আমতলা ইউনিয়ন|রোয়াইলবাড়ী আমতলা ইউনিয়নেরে]] একটি [[মাধ্যমিক বিদ্যালয়]]।<ref name=”auto”>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=বিদ্যাপিঠ|প্রথমাংশ=শহীদ স্মৃতি|তারিখ=২১ ডিসেম্বর ২০২৩|শিরোনাম=শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপিঠ|ইউআরএল=https://kendua.netrokona.gov.bd/|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://kendua.netrokona.gov.bd/en/site/top_banner/TwE6শহীদ-স্মৃতি-বিদ্যাপীঠ|আর্কাইভের-তারিখ=২১ ডিসেম্বর ২০২৩|সংগ্রহের-তারিখ=২১ ডিসেম্বর ২০২৩|ওয়েবসাইট=kendua}}</ref>”’
== ইতিহাস ==
কথা সাহিত্যিক [[হুমায়ূন আহমেদ|ড. হুমায়ুন আহমেদ]] তার পিতা শহীদ ফয়জুর রহমান আহমেদ এর স্মরণে এবং তার মায়ের পরামর্শে এ স্কুলটি ২০০৬ সালে স্থাপন করেন। মুক্তিযোদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ এর মে মাসে কথাশিল্পি হুমায়ুন আহমেদর বাবা পুলিশ অফিসার ফয়জুর রহমান আহমেদ পাকিস্তানের হাতে নিহত হন। বাবা সহ মুক্তিযোদ্ধের নাম জানা-অজানা সব শহীদের স্মরণে বিদ্যানিকেতনের নামকরণ করা হয় “শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠ”। ১৯৯৬ সালে অভিনেতা আসাদুজ্জামান নূর শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন। ৩০ কাঠা জমিতে এককোটি টাকার অধিক ব্যয়ে ২৪টি শ্রেণীকক্ষ সমৃদ্ধ নির্মিত ভবনের নকশা করেছেন হুমায়ুন আহমেদের স্ত্রী অভিনেত্রী স্থপতি [[মেহের আফরোজ শাওন]]। ২০০৮ সালে শুধুমাত্র ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে প্রতি শাখায় ২৪জন করে দুই শাখায় মোট ৪৮জন শিক্ষার্থী ৫ জন শিক্ষক ও দুজন কর্মচারী নিয়ে যাত্রা শুরু হয়ে বর্তমানে ১৪জন শিক্ষক দুজন কর্মচারী এবং মাধ্যমিক একাডেমিক স্বীকৃতি লাভ করলেও এমপিওভুক্ত হয়নি। প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় খরচ প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে ড.হুমায়ুন আহমেদ ও পরবর্তিতে তার স্ত্রী মেহের আফরোজ শাওন বহন করেন।<ref name=auto/><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=প্রতিবেদক|প্রথমাংশ=নিজস্ব|তারিখ=2020-07-19|ভাষা=bn|শিরোনাম=স্কুলের নাম দিলাম ‘শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠ’|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/education/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E2%80%98%E0%A6%B6%E0%A6%B9%E0%A7%80%E0%A6%A6-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A7%80%E0%A6%A0%E2%80%99|সংগ্রহের-তারিখ=2023-12-21|ওয়েবসাইট=Prothomalo}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=বিদ্যাপিঠ|প্রথমাংশ=শহীদ স্মৃতি|তারিখ=২১ ডিসেম্বর ২০২৩|শিরোনাম=শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপিঠ|ইউআরএল=https://barta24.com/videos/939/হুমায়ূন-বিহীন-ভালো-নেই-শহীদ-স্মৃতি-বিদ্যাপীঠ|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://barta24.com/videos/939/হুমায়ূন-বিহীন-ভালো-নেই-শহীদ-স্মৃতি-বিদ্যাপীঠ|আর্কাইভের-তারিখ=২১ ডিসেম্বর ২০২৩|সংগ্রহের-তারিখ=২১ ডিসেম্বর ২০২৩|ওয়েবসাইট=barta24}}</ref>
==পাঠাগার==
বিদ্যালয়ে রয়েছে মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক অসামন্য গ্রন্থাগার; যার নাম [[ফয়জুর রহমান আহমেদ|শহীদ ফয়জুর রহমান আহমেদ]] পাঠাগার
। এতে রয়েছে ৪ হাজারেরও বেশি বই, মুক্তিযুদ্ধের দুর্লভ আলোকচিত্র, দলিল পত্র এবং বই পড়ার সু- ব্যবস্া ।<ref name=”auto” />
==অন্যান্য==
স্কুলটি রয়েছে অত্যাধুনিক স্থাপত্য নকশায় সুরম্য ভবন, শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতি ধরে রাখার জন্য নির্মিত অত্যাধুনিক শহীদ মিনার, সুপরিসর খেলার মাঠ, আধুনিক শিক্ষোপকরণ, মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম।<ref name=auto/>
==তথ্যসূত্র==
[[বিষয়শ্রেণী:নেত্রকোণা জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান]]
Go to Source