ShazidSharif:
””’মুহকামাত” ও ”মুতাশাবিয়াত””’ ( {{Lang-ar|محکم و متشابه}} ) হলো দুটি [[আরবি ভাষা|আরবি]] শব্দ যা [[কুরআন|কুরআনে]] ব্যবহৃত হয়েছে। ”মুহকামাতকে” ” [[wiktionary:decisive|নির্ধারক]] ” এবং ”মুতাশাবিয়াতকে” ” [[wiktionary:allegorical|রূপক]] ” হিসাবে অনুবাদ করা যেতে পারে।
== কুরআনের অনুচ্ছেদ ==
“তিনিই আপনার প্রতি কিতাব অবতীর্ণ করেছেন; এর কিছু [[আয়াত]] নির্ণায়ক ( ”’মুহকামাত”’ ), সেগুলি কিতাবের ভিত্তি, এবং অন্যগুলো হলো রূপক ( ”’মুতাশাবিয়াত”’ ), তারপর যাদের মনে বক্রতা আছে তারা ফিতনা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে সবসময় মুতাশাবিহাতের পিছনে লেগে থাকে এবং তার অর্থ করার চেষ্টা করে থাকে। কিন্তু [[আল্লাহ]] ছাড়া কেউ এর ব্যাখ্যা জানে না, এবং বিপরীত পক্ষে পরিপক্ক জ্ঞানের অধিকারীরা বলে, আমরা এর প্রতি ঈমান এনেছি, এসব আমাদের রবের পক্ষ থেকেই এসেছে। আর প্রকৃতপক্ষে জ্ঞানবান লোকেরাই কোন বিষয় থেকে সঠিক শিক্ষা গ্রহণ করে থাকে৷” <ref>[[সূরা আল-ইমরান|Quran 3:7]] {{কুরআন উদ্ধৃতি|3|7}}</ref>
== ভাষ্য ==
[[আলী]] (রাঃ) থেকে বর্ণিত হয়েছে যে, তিনি বলেছেন, “[জ্ঞানের মূলে যারা আছে] তারাই যাদেরকে জ্ঞান কোনো হুকুম (হাওয়া) বা নির্দিষ্ট যুক্তি (হুজাজ মারুবা) ছাড়াই [কুরআনের ব্যাখ্যায়] নিমজ্জিত হওয়া থেকে রক্ষা করেছে। অদেখা [রহস্য] (গায়েব) সম্পর্কে [সচেতনতা]।” <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=موقع التفير الكبير|ইউআরএল=http://www.altafsir.com/Tafasir.asp?tMadhNo=3&tTafsirNo=93&tSoraNo=3&tAyahNo=7&tDisplay=yes&UserProfile=0&LanguageId=2}}</ref>
== আরও দেখুন ==
{{প্রবেশদ্বার|Islam}}
== মন্তব্য ==
<references group=”” responsive=”0″></references>
[[বিষয়শ্রেণী:আরবি শব্দ ও বাক্যাংশ]]
[[বিষয়শ্রেণী:তাফসির]]