BEnjOhiR: কিছু তথ্য
”'[[নামিবিয়া]]”’ প্রধানত একটি খ্রিস্টান অধ্যুষিত [[দেশ অনুযায়ী ইসলাম|দেশ]]। তবে সেখানে একটি ছোট [[মুসলিম]] সম্প্রদায়ের বসবাস রয়েছে এবং তাদের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=NW|প্রথমাংশ=1615 L. St|শেষাংশ২=Suite 800Washington|তারিখ=2011-01-27|ভাষা=en-US|শিরোনাম=Table: Muslim Population by Country|ইউআরএল=https://www.pewresearch.org/religion/2011/01/27/table-muslim-population-by-country/|সংগ্রহের-তারিখ=2022-10-16|ওয়েবসাইট=Pew Research Center’s Religion & Public Life Project|শেষাংশ৩=Inquiries|প্রথমাংশ৩=DC 20036USA202-419-4300 {{!}} Main202-857-8562 {{!}} Fax202-419-4372 {{!}} Media}}</ref>
== মুসলমানের সংখ্যা ==
নামিবিয়া ১৯৯০ সালে [[দক্ষিণ আফ্রিকা|দক্ষিণ]] আফ্রিকা থেকে স্বাধীনতা লাভ করে। তাই দক্ষিণ আফ্রিকায় [[ইসলাম|ইসলামের]] ইতিহাসে যা পাওয়া যায় তাই নামিবিয়ায় ইসলামের ইতিহাস হিসেবে গণ্য হয়। তবে বর্তমান নামিবিয়া অঞ্চলে ঠিক কখন [[ইসলামের ইতিহাস|ইসলাম]] এসেছিল তার সঠিক [[ইতিহাস]] জানা যায়নি।
2009 সালে নামিবিয়া সরকার মুসলমানদের সংখ্যা 3,000 থেকে 5,000 মধ্যে অনুমান করেছিল। 2011 সালে এই সংখ্যা ৯ হাজারে পৌঁছে, যাদের মধ্যে অনেকেই নামা সম্প্রদায়ের। নামিবিয়া সরকার অন্যান্য আফ্রিকান দেশের মত সর্বদা মুসলিমদের সংখ্যা কম করে দেখায় বলে এমন অভিযোগও রয়েছে। সরকারী তথ্য মতে, সংখ্যালঘু [[ইহুদি]] ধর্ম , [[বৌদ্ধধর্ম|বৌদ্ধ]] ধর্ম এবং [[বাহাই ধর্ম|বাহাই]] ধর্মের সাথে [[ইসলাম]] নামিবিয়ার বৃহত্তম সংখ্যালঘু ধর্ম তৈরি করে। কিন্তু তারা নামিবিয়ার জনসংখ্যার 1% এরও কম। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|তারিখ=2009-05-12|শিরোনাম=RELIGION-NAMIBIA: Finding Sanctuary in Islam|ইউআরএল=https://www.ipsnews.net/2009/05/religion-namibia-finding-sanctuary-in-islam/|সংগ্রহের-তারিখ=2022-10-16|ওয়েবসাইট=Inter Press Service}}</ref>
২০২১ সালে [[পিউ রিসার্চ সেন্টার|পিউ রিসার্চ সেন্টারের]] তথ্যমতে নামিবিয়ায় মোট ৯৬৫৪ জন মুসলিম রয়েছেন। তবে তা দিন দিন ব্যাপকহারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। [https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6_%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%80_%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE]
== নামিবিয়ার মুসলিম সম্প্রদায়ের বৃদ্ধি ==
নামিবিয়ার অধিকাংশ [[মুসলিম বিশ্ব|মুসলিম]] [[নামাকুয়া]] জাতিগোষ্ঠীর সদস্য। যদিও এই সম্প্রদায়ের আগে কিছু মানুষ ইসলাম গ্রহণ করেছিল তবে তাদের সংখ্যা খুবই নগণ্য ছিল। নামাকুয়া সম্প্রদায়ের একজন বিশিষ্ট প্রভাবশালী রাজনীতিবিদ জ্যাকবস সালমান ধামীর 1980 সালে ইসলাম গ্রহণ করেন। তারপর তাঁর প্রচেষ্টায় নামা সম্প্রদায়ে ব্যাপকভাবে ইসলামের প্রচার হতে থাকে। সালমান ধামীরকে সে দেশের মুসলমানদের অভিভাবক হিসেবে গণ্য করা হয় এবং তিনি ইসলাম প্রচারে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করছেন। ১৯৮৬ সালে নামিবিয়ায় প্রথম [[মসজিদ]] প্রতিষ্ঠিত হয়। মুসলমানদের প্রথম কমিউনিটি ”সোয়েটো ইসলামিক সেন্টার” যা1986 সালে প্রতিষ্ঠিত এবং কাতুতুরাতে অবস্থিত । গবেষণা সংস্থার হিসাব মতে, মে 2009 পর্যন্ত, দেশে বারোটি [[মসজিদের শহর বাগেরহাট|মসজিদ]] ছিল। [[উইন্ডহুক|উইন্ডহোকে]] ছয়টি, কাতিমা মুলিলোতে দুটি, ওয়ালভিস বে -তে একটি এবং পূর্বের ওভাম্বোল্যান্ডে দেশের উত্তরে তিনটি মসজিদ ছিল । বর্তমান গোটা দেশে মসজিদের সংখ্যা ৫০ এর অধিক। <ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Smith|প্রথমাংশ=R. J.|শেষাংশ২=Bryant|প্রথমাংশ২=R. G.|তারিখ=1975-10-27|শিরোনাম=Metal substitutions incarbonic anhydrase: a halide ion probe study|ইউআরএল=https://pubmed.ncbi.nlm.nih.gov/3|সাময়িকী=Biochemical and Biophysical Research Communications|খণ্ড=66|সংখ্যা নং=4|পাতাসমূহ=1281–1286|doi=10.1016/0006-291x(75)90498-2|issn=0006-291X|pmid=3}}</ref>
বর্তমান নামিবিয়ান মুসলিমদের তৎপরতায় সারাদেশে মসজিদ ও ইসলামিক সেন্টারের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেই সাথে বাড়ছে মুসলিমদের সংখ্যা। নামিবিয়ায় সকল ধর্ম পালনের রাষ্ট্রীয় অনুমতি আছে। <ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|তারিখ=2021-11-02|শিরোনাম=Islam in Namibia|ইউআরএল=https://en.wikipedia.org/w/index.php?title=Islam_in_Namibia&oldid=1053237163|সাময়িকী=Wikipedia|ভাষা=en}}</ref>
== মুসলমানদের ধর্মীয় কার্যক্রম ==
”নামিবিয়ার মুসলমানরা বেশ উদ্যমতার সাথে ধর্মীয় কার্যক্রমে অংশ নিয়ে থাকে। মুসলিম সমাজে [[শরিয়ত|শরিয়া]] আইন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে তারা ইসলামিক জুডিশিয়াল কাউন্সিল” গঠন করে। এছাড়া মুসলিমদের হালাল খাদ্য সরবরাহের জন্যে NIHA (নামিবিয়া ইসলামিক হালাল অ্যাসোসিয়েশন) নামে একটি সংস্থা গড়ে তোলে যা নামিবিয়ার প্রাচীনতম এবং সর্বাধিক পরিচিত হালাল সার্টিফাইং বডি। এটি দক্ষিণ আফ্রিকা এবং অনেক ইসলামিক রাষ্ট্রে হালাল সার্টিফিকেশন সংস্থা দ্বারা স্বীকৃত। ”NIHA 2001 সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং এর আগে নামিবিয়া হালাল স্লটারার্স অ্যাসোসিয়েশন” নামে পরিচিত ছিল। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=NAMIBIA ISLAMIC HALAAL ASSOCIATION|ইউআরএল=https://www.niha.org.na/index.php|সংগ্রহের-তারিখ=2022-10-16|ওয়েবসাইট=www.niha.org.na}}</ref>
”’তথ্যসূত্র”’