Kali Green: সম্প্রসারণ, তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন
{{কাজ চলছে}}
”’কোল্ড টার্কি”’ হলো ড্রাগ, মদ্য বা অন্য কোনো নেশার আসক্তি থেকে হঠাৎ করে সরে আসা, যার ফলে কষ্টদায়ক শারীরিক ও মানসিক অসুস্থতা দেখা দেয়। এটি ধীরে ধীরে মাত্রা কমিয়ে বা বিকল্প ওষুধ ব্যবহার করে নেশা থেকে বেরিয়ে আসার চেয়ে আলাদা।
মদ্য, ঘুমের ওষুধ (যেমন বেনজোডায়েজপিন ও বারবিটুরেট) ইত্যাদির মতো নেশার থেকে হঠাৎ করে বেরিয়ে আসা খুবই বিপদজাতক। এটি মৃত্যুর কারণ হতে পারে এমন খিঁচুনীর (সিজার) সৃষ্টি করতে পারে। দীর্ঘদিনের মদ্যপদের ক্ষেত্রে, কোল্ড টার্কি পদ্ধতির ফলে জীবনঘাতক ”’ডেলিরিয়াম ট্রেমেন্স”’ নামের রোগ হতে পারে। তাই মদ্যাসক্তি থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য এ পদ্ধতি ব্যবহার করা উচিত নয়।<ref name=”hughes”>{{cite journal |last1=Hughes |first1=John R. |title=Alcohol withdrawal seizures |journal=Epilepsy & Behavior |volume=15 |pages=92–7 |year=2009 |doi=10.1016/j.yebeh.2009.02.037 |pmid=19249388 |issue=2|s2cid=20197292 }}</ref>
কোল্ড টার্কি পদ্ধতিতে হঠাৎ করে ওপিয়েট ছেড়ে দিলে খুব কষ্টদায়ক অভিজ্ঞতা হলেও তা সাধারণত অন্যান্য নেশার মতো বিপদজাতক নয়।<ref name=”nih”>[https://www.nlm.nih.gov/medlineplus/ency/article/000949.htm Opiate withdrawal]. Medline Plus — NIH.</ref><ref name=”Ghodse 2010″>{{Cite book|url=https://books.google.com/books?id=WYQ23OMjWbcC&pg=PA77|title=Ghodse’s Drugs and Addictive Behaviour: A Guide to Treatment|last=Ghodse|first=Hamid|publisher=Cambridge University Press|year=2010|isbn=9781139485678|pages=77|language=en}}</ref> এর ফলে জীবননাশের মতো সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা কম, যদি না আগে থেকেই কোনো মারাত্মক অসুস্থতা না থাকে।<ref name=”Ghodse 2010″ />
Go to Source