জুয়েল প:
{{infobox military unit
|unit_name=১১ পদাতিক ডিভিশন
|image=
|caption=
|dates=জুলাই, ১৯৬৫ – বর্তমান
|country={{PAK}}
|allegiance=পাকিস্তান
|branch={{army|PAK}}
|type=সেনা ডিভিশন
|role=বড়ো যুদ্ধ
|size=২০,০০০ সৈন্য
|command_structure=[[৪ কোর (পাকিস্তান)|৪ কোর]]
|garrison=[[লাহোর]], [[পাঞ্জাব, পাকিস্তান]]
|garrison_label=ডিভিশন সদর
|patron=
|motto=
|colors=
|colors_label=
|march=
|mascot=
|nt=
|equipment_label=
|battles=[[ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৬৫]]<br>লাহোরের যুদ্ধ, খেমকারানের যুদ্ধ, হুসেইনওয়ালার যুদ্ধ
|anniversaries=
|decorations=
|battle_honours=
|disbanded=
|flying_hours=
|website=
<!– Commanders –>
|commander1=
|commander1_label=
|commander2=
|commander2_label=
|commander3=
|commander3_label=
|commander4=
|commander4_label=
|notable_commanders=
<!– Insignia –>
|identification_symbol=
|identification_symbol_label=
|identification_symbol_2=
|identification_symbol_2_label=
|identification_symbol_3=
|identification_symbol_3_label=
|identification_symbol_4=
|identification_symbol_4_label=
<!– Aircraft –>
|aircraft_attack=
|aircraft_bomber=
|aircraft_electronic=
|aircraft_fighter=
|aircraft_helicopter=
|aircraft_helicopter_attack=
|aircraft_helicopter_cargo=
|aircraft_helicopter_multirole=
|aircraft_helicopter_observation=
|aircraft_helicopter_transport=
|aircraft_helicopter_utility=
|aircraft_interceptor=
|aircraft_patrol=
|aircraft_recon=
|aircraft_trainer=
|aircraft_transport=
}}
”’১১ পদাতিক ডিভিশন”’ হচ্ছে [[পাকিস্তান সেনাবাহিনী]]র একটি ডিভিশন। ডিভিশনটি [[৪ কোর (পাকিস্তান)|৪ কোর]]ের অধীনস্ত একটি ডিভিশন এবং এটির সদর [[লাহোর]]ে। [[ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৬৫]]-এর স্বল্পকাল আগে এই ডিভিশনটি তৈরি করা হয়। তৎকালীন সেনাপ্রধান জেনারেল [[মুহাম্মদ মুসা খান]]ের পরিকল্পনায় এই নতুন ডিভিশন তৈরি করা হয়, যদিও পাকিস্তান সরকার এই ডিভিশনটি বানাতে রাজি ছিলো না খরচের চিন্তায় কারণ পাকিস্তানের অর্থনীতি তখন ভালো ছিলো না। কিন্তু জেনারেল মুসা প্রেসিডেন্ট [[আইয়ুব খান]]কে বোঝানোর পর আইয়ুব এই ডিভিশন বানানোর অনুমতি দেন এবং মেজর জেনারেল [[আব্দুল হামিদ খান (জেনারেল)|আব্দুল হামিদ খান]] এই ডিভিশনের প্রথম অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধে এই ডিভিশনের সৈন্যদের ভূমিকা ছিলো বীরত্বপূর্ণ।
==অধীনস্ত ব্রিগেডসমূহ==
*২১ পদাতিক ব্রিগেড
*৫২ পদাতিক ব্রিগেড
*১০৬ পদাতিক ব্রিগেড
[[বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ডিভিশন]]
|unit_name=১১ পদাতিক ডিভিশন
|image=
|caption=
|dates=জুলাই, ১৯৬৫ – বর্তমান
|country={{PAK}}
|allegiance=পাকিস্তান
|branch={{army|PAK}}
|type=সেনা ডিভিশন
|role=বড়ো যুদ্ধ
|size=২০,০০০ সৈন্য
|command_structure=[[৪ কোর (পাকিস্তান)|৪ কোর]]
|garrison=[[লাহোর]], [[পাঞ্জাব, পাকিস্তান]]
|garrison_label=ডিভিশন সদর
|patron=
|motto=
|colors=
|colors_label=
|march=
|mascot=
|nt=
|equipment_label=
|battles=[[ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৬৫]]<br>লাহোরের যুদ্ধ, খেমকারানের যুদ্ধ, হুসেইনওয়ালার যুদ্ধ
|anniversaries=
|decorations=
|battle_honours=
|disbanded=
|flying_hours=
|website=
<!– Commanders –>
|commander1=
|commander1_label=
|commander2=
|commander2_label=
|commander3=
|commander3_label=
|commander4=
|commander4_label=
|notable_commanders=
<!– Insignia –>
|identification_symbol=
|identification_symbol_label=
|identification_symbol_2=
|identification_symbol_2_label=
|identification_symbol_3=
|identification_symbol_3_label=
|identification_symbol_4=
|identification_symbol_4_label=
<!– Aircraft –>
|aircraft_attack=
|aircraft_bomber=
|aircraft_electronic=
|aircraft_fighter=
|aircraft_helicopter=
|aircraft_helicopter_attack=
|aircraft_helicopter_cargo=
|aircraft_helicopter_multirole=
|aircraft_helicopter_observation=
|aircraft_helicopter_transport=
|aircraft_helicopter_utility=
|aircraft_interceptor=
|aircraft_patrol=
|aircraft_recon=
|aircraft_trainer=
|aircraft_transport=
}}
”’১১ পদাতিক ডিভিশন”’ হচ্ছে [[পাকিস্তান সেনাবাহিনী]]র একটি ডিভিশন। ডিভিশনটি [[৪ কোর (পাকিস্তান)|৪ কোর]]ের অধীনস্ত একটি ডিভিশন এবং এটির সদর [[লাহোর]]ে। [[ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৬৫]]-এর স্বল্পকাল আগে এই ডিভিশনটি তৈরি করা হয়। তৎকালীন সেনাপ্রধান জেনারেল [[মুহাম্মদ মুসা খান]]ের পরিকল্পনায় এই নতুন ডিভিশন তৈরি করা হয়, যদিও পাকিস্তান সরকার এই ডিভিশনটি বানাতে রাজি ছিলো না খরচের চিন্তায় কারণ পাকিস্তানের অর্থনীতি তখন ভালো ছিলো না। কিন্তু জেনারেল মুসা প্রেসিডেন্ট [[আইয়ুব খান]]কে বোঝানোর পর আইয়ুব এই ডিভিশন বানানোর অনুমতি দেন এবং মেজর জেনারেল [[আব্দুল হামিদ খান (জেনারেল)|আব্দুল হামিদ খান]] এই ডিভিশনের প্রথম অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধে এই ডিভিশনের সৈন্যদের ভূমিকা ছিলো বীরত্বপূর্ণ।
==অধীনস্ত ব্রিগেডসমূহ==
*২১ পদাতিক ব্রিগেড
*৫২ পদাতিক ব্রিগেড
*১০৬ পদাতিক ব্রিগেড
[[বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ডিভিশন]]