Mehediabedin: হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:১৯৩১-এ ভারতে প্রতিষ্ঠিত যোগ
সিইএসসি সুড়ঙ্গের পরিকল্পনা ১৯২৮ খ্রিস্টাব্দে করা হয়। এটির নকশা তৈরি করেন বয়লার বিশেষজ্ঞ জন লরেন্স এবং স্যার হার্লে হিউজ ডালরিম্প্লে, যিনি এই প্রোজেক্টটির প্রধান ছিলেন।
এশিয়ার প্রথম নদী সুড়ঙ্গটি সম্পুর্ন তৈরী হতে ১৭ মাস লেগেছিল। ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দের মার্চ মাসে, হাওড়াতে [[হুগলী নদী]]<nowiki/>র তীরে, [[আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু ভারতীয় উদ্ভিদ উদ্যান|ইন্ডিয়ান বোটানিক্যাল]] গার্ডেনে একটি কূপ খননের মাধ্যমে এই কাজের সূচনা হয়। এক মাস পরে, নদীর অপর পাড় মেটিয়াব্রুজে, একই রকম আরও একটি কূপ খনন শুরু হয়। প্রথম চার মাস কূপ দুটির খনন কাজ চলে। তারপর মেটিয়াব্রুজের দিক থেকে, নদীর ৩৩.৫ মি. তলদেশে, ০.৫৩৯ কি.মি. সুড়ঙ্গ খননের কাজ চলে। অবশেষে ১৯৩১ খ্রিস্টাব্দের জুলাই মাসে সুড়ঙ্গটির কাজ সমাপ্ত হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শেষাংশ=Apr 18 |প্রথমাংশ=TNN / |শেষাংশ২=2017 |ভাষা=en |শিরোনাম=Kolkata Metro: 87 years on, boring re-creates CESC feat {{!}} Kolkata News – Times of India |ইউআরএল=https://timesofindia.indiatimes.com/city/kolkata/87-yrs-on-boring-re-creates-cesc-feat/articleshow/58229574.cms |সংগ্রহের-তারিখ=2022-09-25 |ওয়েবসাইট=The Times of India |শেষাংশ৩=Ist |প্রথমাংশ৩=06:24}}</ref>
আধুনিক [[টানেল বোরিং মেশিন|টানেল বোরিং মেশিনে]] নয়, সিইএসসি সুড়ঙ্গটি নির্মিত হয়েছিল শ্রমিকদের কঠোর পরিশ্রমে। ভারতের [[পাঞ্জাব, ভারত|পাঞ্জাব]] প্রদেশ থেকে আসা পরিশ্রমী শ্রমিকেরা এই সুুড়ঙ্গটি খনন করে এবং তার দেওয়ালে কাষ্ট আয়রনের রিংগুলি প্রতিস্থাপন করে। নির্মাণ কাজ চলাকালীন দুইজন ভারতীয় শ্রমিক ও নরমাল স্মিথ নামে একজন ব্রিটিশের মৃত্যু ঘটে।
[[কলকাতা মেট্রো|কলকাতা মেট্রোর]] প্রকৌশলীরা সিইএসসি সুড়ঙ্গটি বিশেষভাবে পর্যবেক্ষণ ও নিরীক্ষণ করেছিলেন, কলকাতার [[ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো সুড়ঙ্গ|ইষ্ট ওয়েস্ট মেট্রো সুড়ঙ্গ]] নির্মাণের জন্য।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ভাষা=bn |শিরোনাম=https://mobile.twitter.com/cesclimited/status/492194994258972672 |ইউআরএল=https://mobile.twitter.com/cesclimited/status/492194994258972672 |সংগ্রহের-তারিখ=2022-09-25 |ওয়েবসাইট=Twitter}}</ref>
== তথ্যসুত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
[[বিষয়শ্রেণী:সুড়ঙ্গ]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৩১-এ ভারতে প্রতিষ্ঠিত]]