মো. মাহমুদুল আলম: অপসারণের জন্য মনোনীত করা হয়েছে; দেখুন :উইকিপিডিয়া:নিবন্ধ অপসারণের প্রস্তাবনা/শেখ মুহাম্মদ তকী খান।
<!– অনুগ্রহ করে এই বিজ্ঞপ্তিটি কোন অবস্থাতেই অপসারণ বা পরিবর্তন করবেন না, যতক্ষণ পর্যন্ত না প্রস্তাবনার উপর আলোচনা শেষ হয়। –>
{{Article for deletion/dated|page=শেখ মুহাম্মদ তকী খান|timestamp=20220915181520|year=২০২২|month=সেপ্টেম্বর|day=১৫|substed=yes|help=off}}
<!– শুধুমাত্র প্রশাসকের ব্যবহারের জন্য: {{পুরনো নিঅপ্র বহু|পাতা=শেখ মুহাম্মদ তকী খান|তারিখ=১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২|ফলাফল=”’রেখে দেওয়ার”’}} –>
<!– অপসারণ প্রস্তাবনার বার্তা শেষ, এর নিচে স্বাচ্ছন্দ্যে সম্পাদনা করুন –>
””’শেখ মুহাম্মদ তকী খানঃ””’ নামঃ শেখ মুহাম্মদ তকী খান। জন্মঃ ১০৫০ এর দিকে। ধারনা করা হয় শেখ মুহাম্মদ তকী খান ছিলেন সাহাবী আবু মূসা আশআরী রা; এর বংশধর ।নেতৃত্য ও কর্তৃত্যে শেখ মুহাম্মদ তকী খান ছিলেন অন্যদের থেকে আলাদা। বিশাল একটা সাম্রাজ্য চালানোর মতো যোগ্যতা আল্লাহ তায়ালা তাকে দিয়েছিলেন, কিন্তু তিনি বেছে নিয়েছিলেন ইসলামের প্রচার ও প্রসারের মহান দায়িত্বকে। ইসলামের ধারক-বাহকদের মধ্যে শেখ মুহাম্মদ তকী খান ছিলেন অন্যতম । ১১০০ খ্রিষ্টাব্দের দিকে আফগানিস্তান থেকে বাংলার জমীনে ইসলামের দাওয়াত নিয়ে আগমন হয়েছিলো তার।তিনি সর্বপ্রথম ঢাকার বাড্ডায় আসেন,পরবর্তী বংশধর স্থানান্তরিত হয় সিলেটের গোলাপগঞ্জে ।উনারা যেখানেই গিয়েছিলেন সেখানকার নাম হয় টিকরপাড়া, গোলাপগঞ্জ টিকরপাড়া তারই একটি।শেখ মুহাম্মদ তকী খানের বংশধর পরে চলে যান বিয়ানিয়াজার থানার বাহাদুরপুর ,আর নাম হয় বাহাদুরপুর টিকরপাড়া, এর পরবর্তী বংশধর চলে যান বড়লেখা থানার ৩নং নিজবাহাদুরপুর ইউনিয়নের গল্লাসাঙ্গন গ্রামে, আর এখানেই থিতু হোন এই মহান দায়ীর পরবর্তী বংশধর।
{{Article for deletion/dated|page=শেখ মুহাম্মদ তকী খান|timestamp=20220915181520|year=২০২২|month=সেপ্টেম্বর|day=১৫|substed=yes|help=off}}
<!– শুধুমাত্র প্রশাসকের ব্যবহারের জন্য: {{পুরনো নিঅপ্র বহু|পাতা=শেখ মুহাম্মদ তকী খান|তারিখ=১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২|ফলাফল=”’রেখে দেওয়ার”’}} –>
<!– অপসারণ প্রস্তাবনার বার্তা শেষ, এর নিচে স্বাচ্ছন্দ্যে সম্পাদনা করুন –>
””’শেখ মুহাম্মদ তকী খানঃ””’ নামঃ শেখ মুহাম্মদ তকী খান। জন্মঃ ১০৫০ এর দিকে। ধারনা করা হয় শেখ মুহাম্মদ তকী খান ছিলেন সাহাবী আবু মূসা আশআরী রা; এর বংশধর ।নেতৃত্য ও কর্তৃত্যে শেখ মুহাম্মদ তকী খান ছিলেন অন্যদের থেকে আলাদা। বিশাল একটা সাম্রাজ্য চালানোর মতো যোগ্যতা আল্লাহ তায়ালা তাকে দিয়েছিলেন, কিন্তু তিনি বেছে নিয়েছিলেন ইসলামের প্রচার ও প্রসারের মহান দায়িত্বকে। ইসলামের ধারক-বাহকদের মধ্যে শেখ মুহাম্মদ তকী খান ছিলেন অন্যতম । ১১০০ খ্রিষ্টাব্দের দিকে আফগানিস্তান থেকে বাংলার জমীনে ইসলামের দাওয়াত নিয়ে আগমন হয়েছিলো তার।তিনি সর্বপ্রথম ঢাকার বাড্ডায় আসেন,পরবর্তী বংশধর স্থানান্তরিত হয় সিলেটের গোলাপগঞ্জে ।উনারা যেখানেই গিয়েছিলেন সেখানকার নাম হয় টিকরপাড়া, গোলাপগঞ্জ টিকরপাড়া তারই একটি।শেখ মুহাম্মদ তকী খানের বংশধর পরে চলে যান বিয়ানিয়াজার থানার বাহাদুরপুর ,আর নাম হয় বাহাদুরপুর টিকরপাড়া, এর পরবর্তী বংশধর চলে যান বড়লেখা থানার ৩নং নিজবাহাদুরপুর ইউনিয়নের গল্লাসাঙ্গন গ্রামে, আর এখানেই থিতু হোন এই মহান দায়ীর পরবর্তী বংশধর।