রূপপুর বালিশকাণ্ড

Mehediabedin:


”’রূপপুর বালিশকাণ্ড”’ হলো [[বাংলাদেশে দুর্নীতি|বাংলাদেশের দুর্নীতির]] অন্যতম উদাহরণ। [[রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র|বাংলাদেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের]] জন্য আবাসিক এলাকা নির্মাণে অতিরিক্ত অর্থ ব্যয়ের অভিযোগ উঠে। এই কেলেঙ্কারি পত্রপত্রিকায় ভাইরাল হওয়ার পর ঘটনাটি নিয়ে দেশে সমালোচনা হয়। বর্তমানে এই দুর্নীতির মামলা চলছে।

== পটভূমি ==
{{অধিকতর|রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র}}
২০১৬ সালে রূপপুরে একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের স্থল প্রস্তুতির কাজ শুরু হয়। $১২৬.৫ বিলিয়ন চুক্তির এই প্রকল্পে ৯০% অর্থ রুশ সরকারের কাছ থেকে একটি ঋণ দ্বারা অর্থায়ন করা হয়। ২.৪ গিগাওয়াট উৎপাদনকারী দুটি ইউনিট ২০২৩ বা ২০২৪ সালে চালু করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। বাংলাদেশি অপারেটরদের কাছে হস্তান্তরের আগে রোসাটম প্রথম বছর ইউনিটগুলো পরিচালনা করবে। রাশিয়া পারমাণবিক জ্বালানী সরবরাহ করবে ও [[ব্যয় করা পারমাণবিক জ্বালানী]] ফিরিয়ে নেবে।<ref name=”nei-20160401″>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.neimagazine.com/news/newscontract-signed-for-preparatory-work-at-bangladeshs-npp-4854452|শিরোনাম=Contract signed for preparatory work at Bangladesh’s NPP|trans-title=বাংলাদেশের এনপিপিতে প্রস্তুতিমূলক কাজের জন্য চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে|lang=en|তারিখ=১ এপ্রিল ২০১৬|সংগ্রহের-তারিখ=৪ এপ্রিল ২০১৬|প্রকাশক=নিউক্লিয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্টারন্যাশনাল}}</ref> এই প্রকল্পের আওতায় গ্রিন টিসি আবাসন প্রকল্প বাস্তবায়নের নথি প্রকাশ করা হয়। ২০১৯ সালের মে মাসে [[গণপূর্ত অধিদপ্তর|গণপূর্ত অধিদপ্তরের]] অধীনস্ত পাবনা পূর্ত শাখার কর্মকর্তাদের পণ্য ক্রয়মূল্যের এই নথিতে উল্লেখিত ব্যয় নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ উঠে। সেই কেনাকাটার তালিকায় থাকা পণ্যের দাম বেশি পাওয়া যায়। বাংলাদেশ নাগরিক পরিষদের আহ্বায়কের মতে, বাংলাদেশে একটি বালিশের বাজার মূল্য ২৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত।<ref name=bbc/> কিন্তু প্রকল্পের অধীনে প্রতিটি বালিশের মূল্য {{বাংলাদেশী টাকা|৫৯৫৭}} দেখানো হয়েছে।{{efn|প্রস্তাবিত মূল্য বাজার মূল্যের প্রায় ২০ গুণ।}} {{বাংলাদেশী টাকা|৯৩১}} আবাসন প্রকল্পের অধীনে নির্মিত ফ্ল্যাটে বালিশ তোলার খরচ হিসাবে দেখানো হয়। খাট কেনার মূল্য দেখানো হয়েছে {{বাংলাদেশী টাকা|৪৩৩৫৭}}। প্রতিটি ডাইনিং টেবিল সেটের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছিলো {{বাংলাদেশী টাকা|১১৪৬৭৪}}।<ref name=”inqilab”>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.dailyinqilab.com/article/207333/%E0%A7%A8-%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%BF-%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B6|শিরোনাম=২ কোটি টাকার বালিশ: রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের হাউজিং প্রকল্পে দুর্নীতি|তারিখ=১৯ মে ২০১৯|কর্ম=[[দৈনিক ইনকিলাব]]|সংগ্রহের-তারিখ=১৮ সেপ্টেম্বর ২০২২}}</ref> মন্ত্রণালয়ের ব্যয় নীতি অনুযায়ী, {{বাংলাদেশী টাকা|৩০ কোটির}} বেশি ক্রয়ের জন্য কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষের অনুমোদন প্রয়োজন। তাই অনুমোদন এড়াতে {{বাংলাদেশী টাকা|৩০ কোটি}} করে ৫ ভাগে প্রকল্প ভাগ করা হয়। এসব পণ্য কেনার কাজ পায় তিনটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে সাজিন এন্টারপ্রাইজের সরবরাহকৃত মালামাল নিম্নমানের বলে প্রমাণিত হয়। ওই এলাকার [[বাংলাদেশের সংসদ সদস্য|সংসদ সদস্য]] [[গোলাম ফারুক খন্দকার প্রিন্স]] সংগঠনটির সঙ্গে জড়িত বলে গণমাধ্যমগুলো জানায়। মজিদ সন্স নামে আরেক ঠিকাদার নির্মাণ পণ্য সরবরাহে গাফিলতি করছে বলে জানা গেছে।<ref name=”pa”>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/crime/%E2%80%98%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B6-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A7%87%E2%80%99-%E0%A6%B0%E0%A7%82%E0%A6%AA%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A7%80|শিরোনাম=’বালিশ-কাণ্ডে’ রূপপুর প্রকল্পের নির্বাহী প্রকৌশলীসহ ১৩ জন গ্রেপ্তার|তারিখ=১৮ ডিসেম্বর ২০১৯|কর্ম=[[প্রথম আলো]]|সংগ্রহের-তারিখ=১৮ সেপ্টেম্বর ২০২২}}</ref>

== প্রতিক্রিয়া ==

=== কর্তৃপক্ষ ===
সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের কর্তৃপক্ষ ঘটনার বিরুদ্ধে দোষীদের ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে। [[গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়|গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের]] তৎকালীন সচিব দাবি করেন, ঘটনা জানার পর তারা পণ্যের দাম নির্ধারণে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তবে কমিটির অগ্রগতি সম্পর্কে তিনি কিছু বলতে পারেননি। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক শওকত আকবর দাবি করেন, তার প্রকল্প নথিতে উল্লেখিত পণ্যের ব্যয় অযৌক্তিক নয়। এ ব্যাপারে পরিকল্পনা কমিশনের কাছে জবাবদিহি করা হবে বলেও জানান তিনি।<ref name=”inqilab”/> [[দৈনিক যুগান্তর|যুগান্তরের]] প্রতিবেদনে বলা হয়, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের ধারণা, ঘটনার সময় গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী [[মোশাররফ হোসেন (রাজনীতিবিদ)|মোশাররফ হোসেন]] ছিলেন, তাই তিনি নৈতিক কারণে দায় এড়াতে পারেন না।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.jugantor.com/todays-paper/first-page/254901/%E0%A6%B0%E0%A7%82%E0%A6%AA%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A7%87-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A6%B8%E0%A6%B9-%E0%A7%A7%E0%A7%A9-%E0%A6%9C%E0%A6%A8-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87|শিরোনাম=রূপপুর প্রকল্পে বালিশ-কাণ্ডে মাসুদসহ ১৩ জন কারাগারে|তারিখ=১৩ ডিসেম্বর ২০১৯|কর্ম=[[যুগান্তর]]|সংগ্রহের-তারিখ=১৮ সেপ্টেম্বর ২০২২}}</ref>

=== মানুষ ===
{{উক্তি|text={{lang|bn|এমন ঘটনা যদি সত্য হয় তা তো খুবই বিপদের কথা। এমন হরিলুট চলছে অথচ দেখার কেউ নেই, শোনার কেউ নেই, কোনো স্বচ্ছতা নেই। দেশে বর্তমানে কোনো কিছুই স্বচ্ছ নয়।}}
|sign=[[এম হাফিজ উদ্দিন খান]]|source=”[[দৈনিক ইনকিলাব]]” থেকে<ref name=inqilab/>}}
[[ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ|টিআইবির]] নির্বাহী পরিচালক [[ইফতেখারুজ্জামান]] দুর্নীতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। বাংলাদেশের মানুষ বিষয়টি নিয়ে ট্রল ও মিমস শেয়ার করে। [[বাংলাদেশ ব্যাংক|দেশের জাতীয় ব্যাংকের]] সাবেক ডেপুটি গভর্নর ও অর্থনীতিবিদ [[খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ]] মনে করেন সরকার এই অপরাধের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে সময়ের সাথে সাথে দেশে দুর্নীতি বাড়বে।<ref name=”inqilab”/> ২০ মে ২০১৯ তারিখে [[ঢাকা]]য় দুটি সংগঠন দুর্নীতির বিরুদ্ধে বালিশ নিয়ে প্রতিবাদ মিছিল করে। বিক্ষোভকারীরা এই দুর্নীতিকে ‘ইতিহাসের সবচেয়ে বড় লুট’ বলে বর্ণনা করেছেন।<ref name=”bbc”>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|তারিখ=২০ মে ২০১৯|ভাষা=bn|শিরোনাম=রূপপুর প্রকল্পে ‘দুর্নীতির’ প্রতিবাদে ঢাকায় ‘বালিশ বিক্ষোভ’|ইউআরএল=https://www.bbc.com/bengali/news-48331751|সংগ্রহের-তারিখ=১৮ সেপ্টেম্বর ২০২২|ওয়েবসাইট=[[বিবিসি]]}}</ref>

== পরিণাম ==
অনিয়মের ঘটনার পর তদন্তের স্বার্থে সরকার তিন সদস্যের কমিটি গঠন করে।<ref name=”inqilab”/> তদন্ত কমিটি ২৩ জুলাই ২০১৯-এ প্রতিবেদন প্রকাশ করে। ৩৩ জন ব্যক্তি এই দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। এরপর ৭ নভেম্বর দুর্নীতি দমন কমিশন জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাদের কার্যালয়ে তলব করে। তিন দিন পর অভিযুক্ত নির্বাহী প্রকৌশলী মাসুদুল আলমকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|তারিখ=৬ নভেম্বর ২০১৯|প্রকাশক=[[সময় টিভি]]|ভাষা=bn|শিরোনাম=বালিশকাণ্ড : প্রকৌশলী মাসুদুলকে দুদকে জিজ্ঞাসাবাদ|ইউআরএল=https://www.somoynews.tv/pages/details/182195/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1–%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A7%8C%E0%A6%B6%E0%A6%B2%E0%A7%80-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6|সংগ্রহের-তারিখ=১৮ সেপ্টেম্বর ২০২২|ওয়েবসাইট=সময়নিউজ.টিভি}}</ref> ১২ ডিসেম্বর তারিখে [[দুর্নীতি দমন কমিশন (বাংলাদেশ)|দুর্নীতি দমন কমিশন]] দুর্নীতির অভিযোগে ১৩ জনকে গ্রেপ্তার করে। এদের মধ্যে একজন নির্বাহী প্রকৌশলী, তিনজন উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী, চারজন উপ-প্রকৌশলী, তিনজন সহকারী প্রকৌশলী এবং দুজন ঠিকাদার ছিলো যাদের নামে প্রকল্পে দুর্নীতি ও অর্থ আত্মসাতের মামলা হয়। মন্ত্রণালয় জানায় যে অভিযুক্তরা প্রকল্প থেকে প্রায় {{বাংলাদেশী টাকা|৩৬ কোটি}} আত্মসাৎ করে।<ref name=”pa”/> গ্রেফতারের পর পাবনা জোনের উপ-প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম জামিনের আবেদন করলে ২০২০ সালের জুলাই [[হাইকোর্ট বিভাগ|হাইকোর্ট]] তাকে জামিন না দিয়ে কারাগারে পাঠায়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|তারিখ=৫ জুলাই ২০২০|ভাষা=bn|শিরোনাম=রূপপুরে আবাসন প্রকল্পে দুর্নীতি: এক আসামির জামিন নাকচ|ইউআরএল=https://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article1777305.bdnews|সংগ্রহের-তারিখ=১৮ সেপ্টেম্বর ২০২২|ওয়েবসাইট=[[বিডিনিউজ২৪.কম]]}}</ref> ২৫ অক্টোবর, ২০২১-এ ”[[দৈনিক সমকাল|সমকাল]]” জানায় যে অভিযুক্ত ঠিকাদার কেনার জন্য সরকারের অর্থ ফেরত দিয়েছে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://samakal.com/bangladesh/article/201041274/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B9%E0%A7%8B%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%AB%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%A4-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE|শিরোনাম=বালিশকাণ্ডের হোতারা ফেরত দিলেন টাকা|তারিখ=২৫ অক্টোবর ২০২০|কর্ম=[[সমকাল]]|সংগ্রহের-তারিখ=১৮ সেপ্টেম্বর ২০২২}}</ref> অন্যদিকে সাজিন কনস্ট্রাকশনের মালিক শাহাদাত হোসেন গত আগস্ট মাসে জামিন পান।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/district/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B6-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%87-%E0%A6%A0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0|শিরোনাম=জামিনে মুক্ত বালিশ কাণ্ডের সেই ঠিকাদার|তারিখ=৩০ আগস্ট ২০২০|কর্ম=[[প্রথম আলো]]|সংগ্রহের-তারিখ=১৮ সেপ্টেম্বর ২০২২}}</ref> তাই দুর্নীতি দমন কমিশন সেপ্টেম্বরে জামিন বাতিল চেয়ে আবেদন করে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.kalerkantho.com/online/national/2020/09/09/953664|শিরোনাম=বালিশ কাণ্ড : ঠিকাদার শাহাদাতের জামিন বাতিল চায় দুদক|তারিখ=৯ সেপ্টেম্বর ২০২০|কর্ম=[[কালের কণ্ঠ]]|সংগ্রহের-তারিখ=১৮ সেপ্টেম্বর ২০২২}}</ref> এরপর হাইকোর্ট জামিন বাতিলের রুল জারি করেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://samakal.com/bangladesh/article/200936873/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1-%E0%A6%A0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A8-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B2-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%B2|শিরোনাম=রূপপুর ‘বালিশকাণ্ড’: ঠিকাদারের জামিন বাতিল প্রশ্নে হাইকোর্টের রুল|তারিখ=১৩ সেপ্টেম্বর ২০২০|কর্ম=[[সমকাল]]|সংগ্রহের-তারিখ=১৮ সেপ্টেম্বর ২০২২}}</ref> অক্টোবরে দুর্নীতি দমন কমিশন শাহাদাতকে নির্বাসন নিষিদ্ধ করার আবেদন করে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.jugantor.com/country-news/354138/%E0%A6%B0%E0%A7%82%E0%A6%AA%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%87-%E0%A6%A0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A7%87%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE|শিরোনাম=রূপপুর বালিশকাণ্ডের সেই ঠিকাদারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা|তারিখ=১২ অক্টোবর ২০২০|কর্ম=[[যুগান্তর]]|সংগ্রহের-তারিখ=১৮ সেপ্টেম্বর ২০২২}}</ref> একই মাসে বালিশ কেলেঙ্কারির তিনটি মামলা নিষ্পত্তি করতে সরকারকে ছয় মাস সময় দেন হাইকোর্ট।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|তারিখ=১৯ অক্টোবর ২০২০|ভাষা=bn|শিরোনাম=রূপপুর বালিশ-কাণ্ডের তিন মামলার তদন্ত ৬ মাসে সম্পন্নের নির্দেশ|ইউআরএল=https://www.tbsnews.net/bangla/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6/%E0%A6%B0%E0%A7%82%E0%A6%AA%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B6-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%A8-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A4%E0%A6%A6%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4-%E0%A7%AC-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6|সংগ্রহের-তারিখ=১৮ সেপ্টেম্বর ২০২২|ওয়েবসাইট=টিবিএসনিউজ.নেট}}</ref>

== তথ্যসূত্র ==

=== টীকা ===
{{টীকা তালিকা}}

=== উদ্ধৃতি ===
{{সূত্র তালিকা}}
[[বিষয়শ্রেণী:পাবনা জেলা]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশে দুর্নীতি]]
[[বিষয়শ্রেণী:২০১৯-এ বাংলাদেশ]]


Posted

in

by

Tags: