ভবানীচরণ লাহা

Lakshmikanta Manna: ← নতুন পৃষ্ঠা: {{তথ্যছক ব্যক্তি | name = ভবানীচরণ লাহা | image = | image_size = | caption = ভবানীচরণ লাহা | birth_name = | birth_date = ১৮৮০ | birth_place = আমিরাবাদ চট্টগ্রাম…


{{তথ্যছক ব্যক্তি
| name = ভবানীচরণ লাহা
| image =
| image_size =
| caption = ভবানীচরণ লাহা
| birth_name =
| birth_date = ১৮৮০
| birth_place = আমিরাবাদ [[চট্টগ্রাম]] [[ব্রিটিশ ভারত]] (বর্তমানে [[বাংলাদেশ]])
| death_date = {{মৃত্যু তারিখ ও বয়স|df=yes|1982|09|26|1916|5|11|}}
| death_place =
| occupation = [[Painting|চিত্রকর]]
| years_active =
| height =
| spouse =
| children =
| parents = চণ্ডীচরণ লাহা (পিতা)
| awards =
| website =
}}
”’ভবানীচরণ লাহা ”’ (১৮৮০ – ১৯৪৬ )ছিলেন একজন খ্যাতনামা  [[ভারতীয়]] [[বাঙালি]] চিত্রশিল্পানুরাগী ও শিল্পী। <ref name=”সংসদ”>সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, ”সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান”, প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, আগস্ট ২০১৬, পৃষ্ঠা ৫১৩, {{আইএসবিএন|978-81-7955-135-6}}</ref>
==জীবনী==
ভবানীচরণ লাহার জন্ম [[ব্রিটিশ ভারত | ব্রিটিশ ভারতের]] অধুনা [[ বাংলাদেশ| বাংলাদেশের]] চট্টগ্রাম বিভাগের লোহাগাড়া উপজেলার আমিরাবাদের এক জমিদার বংশে। পিতা চণ্ডীচরণ লাহা ছিলেন একজন ব্যবসায়ী। ভবানীচরণ প্রাথমিক শিক্ষা সম্পন্ন করার পর ভরতি হন কলকাতার জুবিলি আর্ট একাডেমিতে। এই আর্ট কলেজের শিক্ষা অন্য আট-দশটি সাধারণ বিদ্যাপীঠের মত ছিল না। এখানে তার সহপাঠী ছিলেন [[অতুল সুর]] ও [[হেমেন্দ্রনাথ মজুমদার]]।

১৯১৯ খ্রিষ্টাব্দে তিনি যোগেন্দ্রনাথ শীল, [[যামিনী রায়]], [[হেমেন্দ্রনাথ মজুমদার]] এবং [[অতুল বসু |অতুল বসুর]] সঙ্গে কলকাতায় স্থাপন করেন ‘ইন্ডিয়ান অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্ট’।

১৯২১ খ্রিস্টাব্দে [[অতুল বসু|অতুল বসুর]] সহযোগিতায় তিনি ‘সোসাইটি অফ ফাইন আর্টস’ প্রতিষ্ঠা করেন। এই সোসাইটি প্রচলিত প্রাচ্য কলাচিত্রের তৎপরতা ও প্রদর্শনীর বিরুদ্ধে প্রতিবাদের মাধ্যম হিসেবে কাজ করত।

তিনি লন্ডনের রয়াল সোসাইটির ফেলো, রয়াল এশিয়টিক সোসাইটি অফ বেঙ্গল তথা বর্তমানের [[এশিয়াটিক সোসাইটি (কলকাতা)]]র সভ্য, কলকাতার মহাবোধি সোসাইটির সহ-সভাপতি হন। বহু শিল্পকলা ও সংগীত-প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ভবানীচরণের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিল। “রূপমণি” নামক শিল্প প্রতিষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন তিনি। “ললিতা” নামের এক শিল্পকলা বিষয়ক পত্রিকা প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ভারতীয় চারুকলা প্রতিষ্ঠানের সদস্যরূপে মনোনীত হয়েছিলেন। তার সংগ্রহে ছিল দেশ-বিদেশের বহু দুষ্প্রাপ্য শিল্পসম্ভার। নতুন দিল্লির ললিতকলা সমিতির উদ্যোগে যে ভারতীয় চারুকলা প্রতিষ্ঠান স্থাপিত হয়, তার বঙ্গীয় অংশ নির্মাণের সমস্ত ব্যয়ভার বহন করেছিলেন তিনি।<ref>প্রবাসী পত্রিকা-১৩৪৬ পৃষ্ঠা ৬৮৪</ref> <ref name=”সংসদ”/>শিক্ষা বিস্তারে ও জনকল্যাণেও তার বিশেষ অবদান ছিল। ১৯১৭ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশে তার নিজের গ্রামে বিদ্যালয় স্থাপন করেন। শতাব্দী প্রাচীন বিদ্যালয় – ”আমিরাবাদ বি সি লাহা স্কুল ও কলেজ” নামে পরিচিত।<ref name =”abclsc”>{{ওয়েব উদ্ধৃতি| শিরোনাম = আমিরাবাদ বি সি লাহা স্কুল ও কলেজ – একটি আদর্শ শিক্ষাঙ্গণ| ইউআরএল =http://abclahasc.com/| সংগ্রহের-তারিখ =২০২২-০৮-১৯}}</ref>

==শিল্পকর্ম==

[[ভারতবর্ষ (পত্রিকা)|ভারতবর্ষ]] পত্রিকার প্রথম সংখ্যায় তার অঙ্কিত “সীতার অগ্নিপরীক্ষা” ও পরে আরো বহু ছবি প্রকাশিত হয়।

কলকাতার ভিক্টোরিয়া স্মৃতিসৌধে ভারতের তৎকালীন শিক্ষা মন্ত্রী অধ্যাপক এস.নুরুল.হাসানে উদ্যোগে গঠিত ক্যালকাটা গ্যালারিতে অন্যান্য চিত্রশিল্পীদের সঙ্গে সংযোজিত হয়
”ভবানীচরণ লাহা দ্বারা কার্ড খেলোয়াড়”<ref name=”VM”>{{ওয়েব উদ্ধৃতি| শিরোনাম = ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল- কলকাতা গ্যালারি| ইউআরএল = https://bengali.mapsofindia.com/west-bengal/Kolkata/victoria-memorial|সংগ্রহের-তারিখ = ২০২২-০৯-১৯}}</ref>

==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}

[[বিষয়শ্রেণী:১৮৮০-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৪৬-এ মৃত্যু]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাঙালি চিত্রশিল্পী]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চিত্রশিল্পী]]


Posted

in

by

Tags: