মজুমদার সাহেব: “Karen National Liberation Army” পাতাটি অনুবাদ করে তৈরি করা হয়েছে
{{তথ্যছক জঙ্গি সংগঠন|name=কারেন ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি (কেএনএলএ)|native_name=ကညီဒီကလုာ် တၢ်ထူၣ်ဖျဲး သုးမုၢ်ဒိၣ်|native_name_lang=ksw|war=[[মিয়ানমারে অভ্যন্তরীণ সংঘাত]]|image=[[File:Flag of the KNLA.svg|200px]]|caption=কেএনএলএর পতাকা|active={{Start date|1949}} – বর্তমান|leaders=[[]]<br />[[Bo Mya]] (১৯৭৬–২০০০)<br />[[Saw Ba U Gyi]] {{KIA}} (১৯৪৯–১৯৫০)|ideology=[[Karen people|Karen]] [[nationalism]]<br />[[Self-determination]]|partof={{flagicon image|Flag of the Karen National Union.svg}} [[Karen National Union]]|headquarters=[[Lay Wah]]<br />[[Manerplaw]] ([[Fall of Manerplaw|until 1995]])|area=[[কায়াহ রাজ্য]]<br />[[কায়িন রাজ্য]]<br />[[Tanintharyi Region]]<br />[[Bago Region]]<br />[[Mon State]]<ref name=”MMTimes14318″>{{cite news|title=KNU and NMSP agree to temporary ceasefire|url=https://www.mmtimes.com/news/knu-and-nmsp-agree-temporary-ceasefire.html|date=14 March 2018|access-date=28 March 2018|work=The Myanmar Times|language=en|archive-date=29 April 2021|archive-url=https://web.archive.org/web/20210429053824/https://www.mmtimes.com/news/knu-and-nmsp-agree-temporary-ceasefire.html|url-status=live}}</ref>|size=20,000|allies={{plainlist|
* {{flagicon image|Flag of the Karen National Defence Organisation.png}} [[Karen National Defence Organisation]]
* {{flagicon image|Fighting Peacock Flag.png}} [[All Burma Students’ Democratic Front]]
* {{flagicon image|Flag of the Arakan Liberation Party.svg}} [[Arakan Liberation Army]]
* {{flagicon image|Flag of the Bamar People’s Liberation Army.png}} [[Bamar People’s Liberation Army]]<ref>{{cite news |title=Message from Lieutenant General Bao Jue Hai, Deputy Commander of the Karen National Liberation Army, to the Graduation Ceremony of the Burmese People’s Liberation Army |url=https://inf.news/en/military/63c1f3c8afe73e8c1ed7b3f4337cb029.html |date=8 April 2022 |access-date=7 April 2022}}</ref>
* {{flagicon image|DKBA-5 Buddhist Flag Variant.svg}} [[DKBA-5]]
* {{flagicon image|Flag of PDF Myanmar.svg}} [[People’s Defence Force (Myanmar)|People’s Defence Force]]
* {{flagicon image|SSA-S.svg}} [[Shan State Army – South]]
}}|opponents=”’State opponents”’
* {{flag|Myanmar}}
** {{flagicon image|Flag of the Myanmar Armed Forces.svg}} [[Tatmadaw]]
***{{army|MYA}}
***{{flagicon image|Flag of Myanmar Border Guard Forces.png}} [[Border Guard Forces]]
***{{flagicon image|Flag of the Myanmar Police Force.svg}} [[Myanmar Police Force]]
* {{flagdeco|Myanmar|1974}} [[State Peace and Development Council|Union of Myanmar]] (1988–2011)
* {{flagdeco|Myanmar|1974}} [[Burmese Way to Socialism|Socialist Republic of the Union of Burma]] (1962–1988)
* {{flagdeco|Myanmar|1948}} [[Post-independence Burma, 1948–62|Union of Burma]] (1949–1962)
”’Non-state opponents”’
* {{flagicon image|Flag of DKBA.svg}} [[Democratic Karen Buddhist Army]] (1994–2010)
* {{flagicon image|New Mon State Party flag.svg}} [[Mon National Liberation Army]] (2016–2019)<ref name=”MMTimes14318″/>|battles=[[Internal conflict in Myanmar]]
* [[Karen conflict]]
** [[Fall of Manerplaw]]
** [[Battle of Kawmoora]]|website=}}
”’কারেন ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি”’ ( {{Lang-ksw|ကညီဒီကလုာ် တၢ်ထူၣ်ဖျဲး သုးမုၢ်ဒိၣ်}} , {{Lang-my|ကရင်အမျိုးသား လွတ်မြောက်ရေး တပ်မတော်}} ; [[সংক্ষেপণ|সংক্ষেপে]] কেএনএলএ ) হল কারেন ন্যাশনাল ইউনিয়ন (কেএনইউ) এর সামরিক শাখা, যা [[মিয়ানমার|মিয়ানমারের]] (পূর্বে বার্মা) কারেন জনগণের স্ব-নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রচারণা চালায়। কেএনএলএ ১৯৪৯ সাল থেকে বার্মিজ সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করছে। কেএনএলএ ১৯৮০ সালে প্রায় ২০০০০, ২০০১ সালে ৩০০০, ২০০৬ সালে ৫০০০<ref name=”atimes.com”>[https://web.archive.org/web/20031021004138/http://www.atimes.com/atimes/Southeast_Asia/EJ18Ae03.html Asia Times]</ref> <ref name=”Rotberg”>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=”Burma: Prospects for a Democratic Future”, by Robert I. Rotberg|ইউআরএল=https://books.google.ca/books?id=A6bjyIcXIKgC&pg=PA148&lpg=PA148#v=onepage&q&f=false|ইউআরএল-অবস্থা=live|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20170828102601/https://books.google.ca/books?id=A6bjyIcXIKgC&pg=PA148&lpg=PA148#v=onepage&q&f=false|আর্কাইভের-তারিখ=28 August 2017|সংগ্রহের-তারিখ=16 December 2015}}</ref> সালে ৬০০০ এবং ২০১৪ সালে ৭০০০ জন সৈন্য ছিল। ২০২১ সালের প্রথম দিকে, কেএনএলএ-এর কমপক্ষে ১৫,০০০ সৈন্য রয়েছে বলে অনুমান করা হয়। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ভাষা=th|শিরোনাম=ชาติพันธุ์กระเหรี่ยง ต่อสู้เพื่อความฝัน “รัฐกะเหรี่ยง”|ইউআরএল=https://www.pptvhd36.com/news/%E0%B8%95%E0%B9%88%E0%B8%B2%E0%B8%87%E0%B8%9B%E0%B8%A3%E0%B8%B0%E0%B9%80%E0%B8%97%E0%B8%A8/144675|ইউআরএল-অবস্থা=live|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20210330141006/https://www.pptvhd36.com/news/%E0%B8%95%E0%B9%88%E0%B8%B2%E0%B8%87%E0%B8%9B%E0%B8%A3%E0%B8%B0%E0%B9%80%E0%B8%97%E0%B8%A8/144675|আর্কাইভের-তারিখ=30 March 2021|সংগ্রহের-তারিখ=3 April 2021|ওয়েবসাইট=pptvhd36.com}}</ref> সেনাবাহিনী সাতটি ব্রিগেডে বিভক্ত <ref name=”atimes.com” /> এবং একটি ‘স্পেশাল ফোর্স’ বিশেষ অভিযানের জন্য সংরক্ষিত। <ref>[http://www.irrawaddy.org/article.php?art_id=19765 ‘Special Force’ Joins KNLA on High Alert ] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20110501123228/http://www.irrawaddy.org/article.php?art_id=19765|তারিখ=1 May 2011}}</ref>
== ইতিহাস ==
=== প্রাক-১৯৯০ ===
১৯৪৮ সালে [[যুক্তরাজ্য|ব্রিটিশদের]] কাছ থেকে বার্মিজ স্বাধীনতার সময় কারেন সম্প্রদায় এবং বার্মিজ সংখ্যাগরিষ্ঠদের মধ্যে যথেষ্ট উত্তেজনা ছিল। কিছু কারেন স্বাধীনতা চেয়েছিল এবং অন্যরা বার্মার মধ্যে সহাবস্থানের চেষ্টা করেছিল। কেএনএলএকে পূর্বে কারেন ন্যাশনাল ডিফেন্স অর্গানাইজেশন (কেএনডিও) বলা হত। এটি ছিল একটি সশস্ত্র সংগঠন। যা কেএনইউ কতৃক ১৯৪৭ সালে কারেন সম্প্রদায় এবং স্বার্থ রক্ষার জন্য গঠিত হয়েছিল। বেশিরভাগ কেএনডিও সৈন্য [[বার্মায় ব্রিটিশ শাসন|ব্রিটিশ বার্মার]] বাহিনীর সদস্য ছিলো।
১৯৪৯ সালের গোড়ার দিকে বার্মিজ সরকার মিয়ানমার সশস্ত্র বাহিনীর কারেন নেতাকে গ্রেপ্তার করে এবং স্বায়ত্বশাসন এবং কারেন স্বাধীনতা বিরোধী [[নে উইন]]<nowiki/>কে তার পদে প্রতিস্থাপন করে। তখন রেঙ্গুনের আশেপাশে কারেন অধ্যুষিত শহরগুলির বিরুদ্ধে ক্রমাগত আক্রমণ এবং কারেন রাজনৈতিক নেতাদের গ্রেপ্তারের ফলে কারেন জাতীয় ইউনিয়ন সশস্ত্র সংগ্রামের ঘোষণা দেয় এবং বিশ্বের দীর্ঘতম চলমান গৃহযুদ্ধ শুরু হয়।
যুদ্ধের শুরুতে কারেন বাহিনী [[মান্দালয়|মান্দালয়ের]] মতো শহর সহ উত্তর বার্মার বেশিরভাগ অংশ দখল করে নেয় এবং ইনসেইন টাউনশিপে [[ইয়াঙ্গুন|রেঙ্গুনের]] বাইরের শক্তিশালী অবস্থান তৈরি করে। কিন্তু সামরিক সরবরাহ পাওয়ার জন্য একটি বন্দর না থাকায় কারেন বাহিনী ধীরে ধীরে তা বার্মার দক্ষিণ-পূর্ব দিকে প্রত্যাহার করে নেয়।
১৯৭৬ সালে [[কারেন ন্যাশনাল ইউনিয়ন]] একটি স্বাধীন রাষ্ট্র চাওয়ার বিষয়ক নীতি পরিবর্তন করে এবং একটি নতুন জোট ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টে যোগ দেয়। সশস্ত্র জাতিগত রাজনৈতিক দলগুলির এই জোট বার্মাকে একটি ফেডারেল ইউনিয়ন করতে আন্দোলন শুরু করে। <ref>Karen National Union website www.knuhq.org</ref>
=== ১৯৯০-২০১০ ===
১৯৯৪ সালে কেএনএলএতে বৌদ্ধ সৈন্যদের একটি দল দাবি করে যে কেএনএলএ অন্যায়ভাবে খ্রিস্টানদের আধিপত্য ছিল। তাই তারা কেএনএলএ থেকে আলাদা হয়ে একটি নতুন বাহিনী [[ডেমোক্রেটিক কারেন বু্দ্ধিস্ট আর্মি]] (ডিকেবিএ) গঠন করে। যেটি দ্রুত বার্মিজ সামরিক সরকারের সাথে একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তি করে নেয়।
১৯৫৫ সালে কেএনএলএ ডিকেবিএর কাছে কাওমুরা এবং মায়াওয়াদ্দিকে হারায়। এটি কেএনএলএ এর সীমান্ত বাণিজ্য কর আরোপকে উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করে।
কেএনএলএ ব্রিগেড ৭-এর প্রাক্তন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হতে মং (হতেন মং) এর নেতৃত্বে নিজেদের কেএনইউ/কেএনএলএ পিস কাউন্সিল নামে পরিচিতি দেয়া একটি দল ফেব্রুয়ারি ২০০৭ সালে কেএনএলএ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এবং একটি শান্তি আলোচনার পাশাপাশি যুদ্ধবিরতির আয়োজন করে। [[কারেন লিবারেশন আর্মি]] কেন্দ্রীয় কমিটির অনুমোদন ছাড়াই বার্মিজ সামরিক সরকারের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়। <ref>[http://www.irrawaddy.org/article.php?art_id=18313 Karen Peace Council Rejects BGF Proposal] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20101125040835/http://irrawaddy.org/article.php?art_id=18313|তারিখ=25 November 2010}}</ref>
২০০৮ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারী [[থাইল্যান্ড|থাইল্যান্ডে]] কারেন লিবারেশন আর্মির সেক্রেটারি-জেনারেল পড়োহ মাহন শা লাহ ফানকে হত্যা করা হয়।
২০০৯ সালের ১৩ই মে [[মিয়ানমার সেনাবাহিনী|মিয়ানমারের একজন সিনিয়র সেনা]] কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার মো. জেনারেল কাউং মায়াত কেএনএলএ কর্তৃক নিহত হয়। তিনি ৫নং সামরিক অপারেশন কমান্ডের কমান্ডার ছিলেন। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Senior Burmese Commander killed by KNLA Soldiers|ইউআরএল=http://www.irrawaddymedia.com/article.php?art_id=15630|ইউআরএল-অবস্থা=live|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20110430185029/http://www.irrawaddymedia.com/article.php?art_id=15630|আর্কাইভের-তারিখ=30 April 2011|সংগ্রহের-তারিখ=27 November 2010}}</ref> পরের মাসে ১৯শে জুন ডিকেবিএ সৈন্যরা কেএনএলএ ব্রিগেড ৭ সদর দপ্তরে আক্রমণ শুরু করে, যা তারা ২৩শে জুন দখল করে নেয়। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Mae La Refugees Fear DKBA Attack|ইউআরএল=http://irrawaddymedia.com/article.php?art_id=16245|ইউআরএল-অবস্থা=live|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20110429091256/http://irrawaddymedia.com/article.php?art_id=16245|আর্কাইভের-তারিখ=29 April 2011|সংগ্রহের-তারিখ=28 November 2010}}</ref>
=== ২০১০-বর্তমান ===
২০১০ সালে ডিকেবিএ বার্মিজ সামরিক সরকারের বর্ডার গার্ডে নিয়োজিত হবে এই ঘোষণার পর ক্রমবর্ধমান সংখ্যক ডেমোক্রেটিক কারেন বৌদ্ধ সেনা (ডিকেবিএ) সৈন্যরা কেএনএলএ পরিত্যাগ করে। কেউ কেউ থাইল্যান্ডে পালিয়ে যায়।
২০১০ সালের নভেম্বরে, ২০১০ সালের সাধারণ নির্বাচনের পর [[গণতান্ত্রিক কারেন বৌদ্ধ সেনাবাহিনী]]<nowiki/>র বড় অংশ বিদ্রোহ করেছে এবং কেএনএলএ-এর সাথে নিজেদেরকে পুনরায় সংযুক্ত করেছে বলে অভিযোগ করা হয়। যার ফলে জান্তা সৈন্যদের সাথে বিরোধ দেখা দেয়। সামরিক সরকারের সম্ভাব্য ক্র্যাকডাউনের আগেই দুই বিদ্রোহী বাহিনী একটি জোট গঠন করে। <ref name=”Al-Jazeera”>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://english.aljazeera.net/video/asia-pacific/2010/11/2010111245020326197.html|শিরোনাম=Myanmar rebel armies join forces|তারিখ=12 November 2010|কর্ম=[[Al-Jazeera English]]|সংগ্রহের-তারিখ=12 November 2010|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20101113231454/http://english.aljazeera.net/video/asia-pacific/2010/11/2010111245020326197.html|আর্কাইভের-তারিখ=13 November 2010|ইউআরএল-অবস্থা=live}}</ref>
২০১৫ সালের ১৪ অক্টোবর মিয়ানমার সরকার কেএনএলএর মূল সংস্থা কেএনইউ ও অন্যান্য কয়েকটি বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সাথে দেশব্যাপী যুদ্ধবিরতি চুক্তি (এনসিএ) স্বাক্ষর করে। <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.reuters.com/article/us-myanmar-politics/myanmar-signs-ceasefire-with-eight-armed-groups-idUSKCN0S82MR20151015|শিরোনাম=Myanmar signs ceasefire with eight armed groups|তারিখ=14 October 2015|কর্ম=Reuters|সংগ্রহের-তারিখ=15 October 2017|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20201003183126/https://www.reuters.com/article/us-myanmar-politics/myanmar-signs-ceasefire-with-eight-armed-groups-idUSKCN0S82MR20151015|আর্কাইভের-তারিখ=3 October 2020|ইউআরএল-অবস্থা=live}}</ref>
২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে কেএনএলএ যোদ্ধাদের সাথে [[তনিন্থারি অঞ্চল|তানিনথারি অঞ্চলে]] নিউ মন স্টেট পার্টির (এনএমএসপি) সশস্ত্র শাখা মোন ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি (এমএনএলএ) সদস্যদের সাথে সংঘাত ঘটে। কেএনইউ ও এনএমএসপি উভয়ই গৃহযুদ্ধের সময় দেশব্যাপী যুদ্ধবিরতি চুক্তির (এনসিএ) স্বাক্ষরকারী। ২০১৮ সালের মার্চে এ দুটি গ্রুপের মধ্যে একটি অস্থায়ী দ্বিপাক্ষিক যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
২০২১ [[২০২১-এ মিয়ানমারে সেনা অভ্যুত্থান|সালের মায়ানমার অভ্যুত্থানের পর]] দেশটিতে অস্থিরতা ছড়িয়ে পড়ার সাথে সাথে [[কেএনইউ]] এবং মিয়ামার সামরিক বাহিনীর মধ্যে উত্তেজনা বাড়ে। ২০২১ সালের ২৭শে মার্চ কেএনএলএ ব্রিগেড ৫ থাই সীমান্তের কাছে মিয়ানমারের একটি সেনা ঘাঁটি দখল করে একজন ডেপুটি ব্যাটালিয়ন কমান্ডার সহ ১০ জন সৈন্যকে হত্যা করে। মিয়ানমার সেনাবাহিনী পাল্টা জবাব হিসেবে কারেন গ্রামে একাধিক বিমান হামলা চালায়। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Six die in Myanmar Air Strikes on Karen Villages Near the Thai Border|ইউআরএল=https://www.rfa.org/english/news/myanmar/karen-villages-03302021170654.html|ইউআরএল-অবস্থা=live|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20210527171804/https://www.rfa.org/english/news/myanmar/karen-villages-03302021170654.html|আর্কাইভের-তারিখ=27 May 2021|সংগ্রহের-তারিখ=2 May 2021}}</ref> <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.reuters.com/article/us-myanmar-politics-karen-idUSKBN2BJ0IZ|শিরোনাম=Myanmar army launches air strikes in Karen state, group says|তারিখ=27 March 2021|কর্ম=Reuters|সংগ্রহের-তারিখ=2 May 2021|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20210511215155/https://www.reuters.com/article/us-myanmar-politics-karen-idUSKBN2BJ0IZ|আর্কাইভের-তারিখ=11 May 2021|ইউআরএল-অবস্থা=live}}</ref>
২০২১ সালের ২৭শে এপ্রিল কেএনএলএ থাইল্যান্ডের [[মায়ে স্যাম ল্যাপ]] উপ-জেলার সীমান্তবর্তী [[সালভিন নদী|সালভিন নদীর]] তীরে মিয়ানমারের একটি সেনা ঘাঁটি দখল করে। যুদ্ধ চলাকালে সীমান্তের থাইল্যান্ডের এক বেসামরিক নাগরিক একটি বুলেটে বিঁধে আহত হয়েছিল। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Myanmar army base burned down by guerrillas; airstrikes follow|ইউআরএল=https://www.usatoday.com/story/news/world/2021/04/27/myanmar-army-base-burned-down-guerrillas-coup-continues/7395931002/|ইউআরএল-অবস্থা=live|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20210502052515/https://www.usatoday.com/story/news/world/2021/04/27/myanmar-army-base-burned-down-guerrillas-coup-continues/7395931002/|আর্কাইভের-তারিখ=2 May 2021|সংগ্রহের-তারিখ=2 May 2021|ওয়েবসাইট=[[USA Today]]}}</ref> <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.bangkokpost.com/world/2106323/myanmar-insurgents-say-they-captured-military-base-near-thai-border|শিরোনাম=Myanmar insurgents say they razed military base near Thai border|কর্ম=Bangkok Post|সংগ্রহের-তারিখ=2 May 2021|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20220911135610/https://www.bangkokpost.com/world/2106323/myanmar-insurgents-say-they-captured-military-base-near-thai-border|আর্কাইভের-তারিখ=11 September 2022|ইউআরএল-অবস্থা=live}}</ref>
২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর কেএনএলএ ব্রিগেড ৩ এবং ৫ [[বাগো অঞ্চল|বাগো অঞ্চলের]] কিয়াউক্কি উপজেলায় মিয়ানমার সেনাবাহিনীর একটি ক্যাম্প দখল করে নেয়। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=KNLA and KNDO Capture Tatmadaw Camp|ইউআরএল=https://www.bnionline.net/en/news/knla-and-kndo-capture-tatmadaw-camp|ইউআরএল-অবস্থা=live|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20210929161612/https://www.bnionline.net/en/news/knla-and-kndo-capture-tatmadaw-camp|আর্কাইভের-তারিখ=29 September 2021|সংগ্রহের-তারিখ=29 September 2021}}</ref> <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=KNU occupies Myanmar military base in Bago|ইউআরএল=https://www.myanmar-now.org/en/news/knu-occupies-myanmar-military-base-in-bago|ইউআরএল-অবস্থা=live|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20210916100354/https://www.myanmar-now.org/en/news/knu-occupies-myanmar-military-base-in-bago|আর্কাইভের-তারিখ=16 September 2021|সংগ্রহের-তারিখ=29 September 2021}}</ref>
== বিদেশী স্বেচ্ছাযোদ্ধা ==
কেএনএলএর পক্ষে লড়াই করছে এমন বেশ কিছু বিদেশী সৈন্য মিয়ানমারে আছে।
[[ডেভ এভারেট]] একজন প্রাক্তন অস্ট্রেলিয়ান এসএএস সৈনিক, কেএনএলএর পক্ষে লড়াই করেন এবং পরে কেএনএলএতে অর্থ চুরি করার চেষ্টা করার জন্য অস্ট্রেলিয়ায় গ্রেপ্তার হন। অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক [[ডেস বল]] তাদের সামরিক কৌশল সম্পর্কে পরামর্শ দিয়েছেন।
টমাস ব্লেমিং নামের একজন আমেরিকান দাবি করেছেন যে তিনি ক্যারেনের পক্ষে যুদ্ধ করেছেন ”এবং ওযার ইন কারেন কান্ট্রি” নামে একটি বই লিখেছেন। <ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=War in Karen Country: Armed Struggle for a Free and Independent Karen State in Southeast Asia|শেষাংশ=Bleming|প্রথমাংশ=Thomas James|বছর=2007|প্রকাশক=iUniverse|আইএসবিএন=978-0-595-69327-6|oclc=609978846}}</ref>
কেএনএলএর তিনজন ফরাসি স্বেচ্ছাসেবক লড়াইয়ে নিহত হয়েছিল: জিন-ফিলিপ কোরেজেস (নিহত ১৯৮৫), অলিভিয়ের থিরিয়াত (নিহত ১৯৮৯) এবং গুইলাম অয়েলিক (নিহত ১৯৯০)।
== তথ্যসূত্র ==
[[বিষয়শ্রেণী:মিয়ানমার ভিত্তিক আধা-সামরিক সংগঠন]]
[[বিষয়শ্রেণী:গেরিলা সংগঠন]]
[[বিষয়শ্রেণী:মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠী]]