অমিয়কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়

Lakshmikanta Manna: ← নতুন পৃষ্ঠা: {{তথ্যছক লেখক | নাম =অমিয়কুমার বন্দ্যোপাধ্যায় | চিত্র = | alt = অমিয়কুমার বন্দ্যোপাধ্যায় | চিত্রের_আকার = | শিরোলিপি…


{{তথ্যছক লেখক
| নাম =অমিয়কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
| চিত্র =
| alt = অমিয়কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
| চিত্রের_আকার =
| শিরোলিপি =
| স্থানীয়_নাম =
| জন্ম_তারিখ = {{জন্ম তারিখ|১৯১৬|০১|০১}}
| জন্ম_স্থান = বরিশাল [[ব্রিটিশ ভারত]] (অধুনা [[বাংলাদেশ]])
| মৃত্যু_তারিখ = {{মৃত্যু তারিখ ও বয়স|১৯৮৮|০৯|১০|১৯১৬|০১|০১}}
| মৃত্যু_স্থান = কলকাতা পশ্চিমবঙ্গ
| ছদ্মনাম =
| পেশা =
| ভাষা = [[বাংলা ভাষা|বাংলা]]
| বাসস্থান =
| জাতীয়তা = [[ভারতীয়]]
| নাগরিকত্ব =
| শিক্ষা =
| শিক্ষা_প্রতিষ্ঠান = [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়]]
| সময়কাল =
| উল্লেখযোগ্য_রচনাবলি =
| পুরস্কার =
| দাম্পত্যসঙ্গী =
| সন্তান =
|স্বাক্ষর=
| ওয়েবসাইট =
}}

”’অমিয়কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়”’ ( ১ জানুয়ারি ১৯১৬ – ১০ সেপ্টেম্বর ১৯৮৮) ছিলেন একজন পুরাতত্ত্বের বিশেষ আধিকারিক ও প্রাবন্ধিক। <ref name=”সংসদ”> অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, ”সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান”, দ্বিতীয় খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, জানুয়ারি ২০১৯ পৃষ্ঠা ২৮, {{আইএসবিএন|978-81-7955-292-6}}</ref>
==জন্ম ও শিক্ষা জীবন==
অমিয়কুমারের জন্ম অবিভক্ত বাংলার অধুনা বাংলাদেশের বরিশালে। পিতা বিপিনবিহারী বন্দ্যোপাধ্যায় নবদ্বীপ হিন্দু স্কুলের প্রধান শিক্ষক এবং [[অক্ষয়কুমার দত্ত| অক্ষয়কুমার দত্তের]] প্রিয় শিষ্য ছিলেন। পডাশোনায় মেধাবী অমিয় ম্যাট্রিক ও আই.এসসি পরীক্ষায় অষ্টম স্থান অধিকার করেন। পরে অর্থনীতি নিয়ে বি.এ এবং [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়]] থেকে এম.এ পাশ করেন।

==কর্মজীবন==

বিসিএস পরীক্ষায় তৃতীয় স্থান অধিকার করে প্রাদেশিক সিভিল সার্ভিসে যোগ দেন এবং প্রায় রেকর্ড সময়ে আইএএস পর্যায় উন্নীত হন। [[পশ্চিমবঙ্গ সরকার|পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের]] তথ্য ও জনসংযোগ বিভাগের সচিবের পদে থাকাকালীন ১৯৭৪ খ্রিস্টাব্দে অবসর গ্রহণ করেন। তথ্য ও জনসংযোগ বিভাগে কাজের সুবাদে বাদ্যের বিভিন্ন জেলার তথ্য সম্বলিত ইতিহাস, গেজেটিয়ার প্রকাশ করেন। লেখক জীবনে ক্যামেরা হাতে বেরিয়ে পড়েছেন। ভারত, নেপাল ও শ্রীলঙ্কার অসংখ্য স্থানে ভ্রমণ করেছেন এবং দেশ বিদেশের নানা পত্র পত্রিকায় প্রধানত ইংরেজীতে সচিত্র প্রবন্ধ রচনা করেছেন। ইংরাজী হতে বাংলায় অনুবাদও করেছেন। তার রচিত গ্রন্থগুলি হল—
* ”বাঁকুড়ার মন্দির”
* ”বঙ্গলক্ষ্মীর ঝাঁপি”
* ”রূপবতী নগরী”
* ”চোখের আলোয় দেখেছিলাম”
* ”দেখা হয় নাই”
* ”হুগলি জেলার গেজেটিয়ার”
* ”হাওড়া জেলার গেজেটিয়ার”
* ”বাঁকুড়া জেলার গেজেটিয়ার”
; অনুবাদ-
* ”ফ্রিডম রোড” (আজাদী সড়ক) হাওয়ার্ড ফাস্ট-এর
* ”রাতের গাড়ি” আগাথা ক্রিস্টির
* ”আলোক সম্পাত” আগাথা ক্রিস্টির ‘থ্রি অ্যাক্ট ট্র্যাজেডি’
* ”দশ পুতুল” আগাথা ক্রিস্টির
* ”তিব্বতের যোগী ও তান্ত্রিকদের সান্নিধ্যে” – ডেভিড নীল এর মাই জার্নি টু লাসা’র

এছাড়াও পূর্ত বিভাগে কাজের সুবাদে পুরাতত্ব বিষয়ে সম্পাদনা করেছেন নদীয়া, হাওড়া, বাঁকুডা কোচবিহার জেলার পুরাকীর্তি।

==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}

[[বিষয়শ্রেণী:১৯১৬-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৮৮-এ মৃত্যু]]
[[বিষয়শ্রেণী:বরিশাল জেলার ব্যক্তি]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাঙালি লেখক]]


Posted

in

by

Tags: