অনুসন্ধান কমিটি, ২০১৭

Owais Al Qarni:


{{তথ্যছক সংস্থা
| name = অনুসন্ধান কমিটি, ২০১৭
| image = অনুসন্ধান কমিটি, ২০১৭.pdf
| caption = কমিটি গঠনের পর জারিকৃত প্রজ্ঞাপন
| nickname = সার্চ কমিটি
| formation = {{শুরুর তারিখ|২০১৭|০১|২৫}}
| extinction = {{শেষের তারিখ|২০১৭|০২|০৬}}
| type = সরকারি
| purpose = প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারগণের নিয়োগদানের জন্য ব্যক্তিদের নাম সুপারিশ করা
| region_served = {{BAN}}
| membership = ৬
| leader_title = সভাপতি
| leader_name = [[সৈয়দ মাহমুদ হোসেন]]
| leader_title2 = সদস্য
| leader_name2 = {{অ-বুলেটকৃত তালিকা|[[ওবায়দুল হাসান]]|[[মাসুদ আহমেদ]]|[[মোহাম্মদ সাদিক]]|[[সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম]]|[[শিরিন আখতার]]}}
| affiliations = [[বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি]]
}}
”’অনুসন্ধান কমিটি, ২০১৭”’ হলো [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] ১২তম [[বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন|নির্বাচন কমিশনের]] প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগে যোগ্য ব্যক্তি বাছাইয়ের জন্য ২০১৭ সালের ২৫ জানুয়ারি রাষ্ট্রপতি [[আব্দুল হামিদ]] কর্তৃক গঠিত একটি কমিটি। [[সৈয়দ মাহমুদ হোসেন]]কে সভাপতি করে এই কমিটির সদস্য সংখ্যা ৬ জন। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য এই ধরনের কমিটির মধ্যে এটি দ্বিতীয়। কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে ৬ ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রপতি [[নুরুল হুদা কমিশন]] গঠন করেন।

== প্রেক্ষাপট ==
২০১২ সালে রাষ্ট্রপতি [[জিল্লুর রহমান]] নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য অনুসন্ধান কমিটি নামে একটি মধ্যস্থ ফোরাম তৈরি করেন। তার গঠিত ৪ সদস্যবিশিষ্ট প্রথম অনুসন্ধান কমিটির নেতৃত্বে ছিলেন [[বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট|বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের]] আপিল বিভাগের তৎকালীন বিচারক [[সৈয়দ মাহমুদ হোসেন]]। এই কমিটির সুপারিশে গঠিত হয় [[রকিবুদ্দিন কমিশন]]। এটি নিয়োগদাতা [[বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ|আওয়ামী লীগ]] সরকারের সমর্থক হিসাবে পরিচিতি পায়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.jugantor.com/todays-paper/window/515764/%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A3-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%B9%E0%A6%AC%E0%A7%87|শিরোনাম=অনুসন্ধান কমিটিকে নিরপেক্ষতার প্রমাণ দিতে হবে|শেষাংশ=মণ্ডল|প্রথমাংশ=আবদুল লতিফ|তারিখ=২ ফেব্রুয়ারি ২০২২|কর্ম=[[দৈনিক যুগান্তর]]|সংগ্রহের-তারিখ=১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২২|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20220216235713/https://www.jugantor.com/todays-paper/window/515764/%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A3-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%B9%E0%A6%AC%E0%A7%87|আর্কাইভের-তারিখ=১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর}}</ref> ২০১৭ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি এই কমিশনের মেয়াদ শেষ হয়। তার পূর্বে ১২তম নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য ২০১৬ সালের ১৮ ডিসেম্বর থেকে ২০১৭ সালের ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত ৩১টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনায় অংশ নেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bangla.bdnews24.com/politics/article1274771.bdnews|শিরোনাম=৩১ দলে শেষ হল রাষ্ট্রপতির ইসি সংলাপ|তারিখ=১৮ জানুয়ারি ২০১৭|কর্ম=বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.bbc.com/bengali/news-38740933|শিরোনাম=বাংলাদেশে সিইসি খুঁজে বের করতে ছয় সদস্যের ‘সার্চ কমিটি’ হচ্ছে|তারিখ=২৫ জানুয়ারি ২০১৭|কর্ম=বিবিসি বাংলা}}</ref> ২৫ জানুয়ারি ৬ সদস্যের একটি সার্চ কমিটি গঠন করে দেন রাষ্ট্রপতি।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article1278237.bdnews|শিরোনাম=ইসি গঠনে ৬ সদস্যের সার্চ কমিটি|তারিখ=২৫ জানুয়ারি ২০১৭|কর্ম=বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম}}</ref>

== সদস্যবৃন্দ ==
কমিটির সদস্যবৃন্দ:<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.bbc.com/bengali/news-38743711|শিরোনাম=সার্চ কমিটির সদস্য হলেন যারা|তারিখ=২৫ জানুয়ারি ২০১৭|কর্ম=বিবিসি বাংলা}}</ref>
# সৈয়দ মাহমুদ হোসেন
# ওবায়দুল হাসান
# মাসুদ আহমেদ
# মোহাম্মদ সাদিক
# সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
# শিরিন আখতার
<!–
# বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, আপিল বিভাগ: ২০১২ সালের ২৩ জানুয়ারি নির্বাচন কমিশন গঠনের উদ্দেশ্যে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান যে সার্চ কমিটি গঠন করেছিলেন, তারও প্রধান ছিলেন বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন। ১৯৮১ সালে জেলা আদালত, দু’বছর পরে হাইকোর্ট বিভাগে আইনজীবী হিসাবে কার্যক্রম শুরু করেন। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসাবে দায়িত্ব পালনের পর ২০০১ সালের ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট বিভাগে অতিরিক্ত বিচারপতি হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
# বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, হাইকোর্ট বিভাগ: ১৯৮৬ সাল থেকে আইনজীবী হিসাবে কর্মজীবন শুরু করেন। ২০০৯ সালের জুন মাস থেকে হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং ২০১১ সাল থেকে বিচারপতি হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ২০১২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এর চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।
# মাসুদ আহমেদ, মহা হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক. কন্ট্রোলার জেনারেল ডিফেন্স ফাইন্যান্স এর কার্যালয়: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজিতে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর করলেও, তিনি যুক্তরাজ্য থেকে হিসাববিজ্ঞানে পোস্ট গ্রাজুয়েশন ডিপ্লোমা করেছেন। ১৯৮১ সালে তিনি বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস পরীক্ষার মাধ্যমে নিরীক্ষা এবং হিসাব ক্যাডারে যোগ দেন। পরবর্তীতে তিনি বেশ কয়েকটি মন্ত্রণালয়, বেপজা, মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট, বিএমইটি ইত্যাদি দপ্তরেও দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি উপন্যাস ও ছোটগল্প লেখেন। একসময় বাংলাদেশ টেলিভিশনে গানও গাইতেন।
# ড. মোহাম্মদ সাদিক, চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন: ২০১৬ সালের ২রা মে থেকে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের দায়িত্বে রয়েছেন ড. মোহাম্মদ সাদিক। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর করার পর যুক্তরাজ্যের ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয় হতে পারসোনাল ম্যানেজমেন্ট-এর উপর পড়াশুনা করেন এবং পরে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সিলেটিনাগরী লিপির উপর গবেষণা করে পি. এইচ. ডি. ডিগ্রী লাভ করেন। সিভিল সার্ভিসের নানা পদে দায়িত্ব পালনের পর তিনি শিক্ষা সচিব ও বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়া বিয়ামের মহাপরিচালক, নজরুল ইন্সটিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা সচিব হিসাবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি জাতীয় কবিতা পরিষদ ও বাংলাদেশ রাইটার্স ক্লাব-এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য।
# সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম, অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়: শিক্ষকতা পেশার পাশাপাশি তিনি জনপ্রিয় সাহিত্যিক ও প্রাবন্ধিক। রাজনৈতিক বিশ্লেষক হিসাবেও তাঁর পরিচিতি রয়েছে। জন্মস্থান সিলেটে পড়াশোনা শুরুর পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর করেন। পরে কানাডার কুইন্স বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইয়েটস-এর কবিতায় ইমানুয়েল সুইডেনবার্গের দর্শনের প্রভাব বিষয়ে পিএইচডি করেন। সাহিত্যে অবদানের জন্য বাংলা একাডেমি পুরস্কারসহ তিনি অনেক পুরস্কার পেয়েছেন।
# শিরিন আখতার, অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়: চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকেই স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর করার পর ভারতের জয়দেবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইডিডি করেন। তার গবেষণার বিষয় ছিল বাংলাদেশের তিনজন ‌উপন্যাসিক শওকত ওসমান, ওয়ালিউল্লাহ এবং আবু ইসহাক। বর্তমানে তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো ভাইস চ্যান্সেলরের দায়িত্ব পালন করছেন।
–>

== কর্মপদ্ধতি ==
সরকারি প্রজ্ঞাপন অনুসারে এই কমিটির কার্যপরিধি ও কর্মপদ্ধতি: প্রধান বিচারপতি কর্তৃক মনোনীত সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগের বিচারক অনুসন্ধান কমিটির আহ্বায়ক হবেন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ অনুসন্ধান কমিটির কার্যসম্পাদনে প্রয়োজনীয় সাচিবিক সহায়তা প্রদান করবে। ৩ জন সদস্যের উপস্থিতিতে অনুসন্ধান কমিটির কোরাম হবে। অনুসন্ধান কমিটি ন্যূনপক্ষে একজন নারীসহ প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগে সুপারিশ প্রদানের উদ্দেশ্যে সভায় উপস্থিত সদস্যগণের সংখ্যাগরিষ্ঠের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে প্রতিটি শূন্য পদের বিপরীতে ২ জন ব্যক্তির নাম সুপারিশ করবে এবং সিদ্ধান্তের সমতার ক্ষেত্রে সভায় সভাপতিত্বকারী সদস্যের নির্ণায়ক সিদ্ধান্ত প্রদানের ক্ষমতা থাকবে। অনুসন্ধান কমিটি সভার কার্যপদ্ধতি নির্ধারণ করতে পারিবে। গঠনের ১০ কার্যদিবসের মধ্যে অনুসন্ধান কমিটি ইহার সুপারিশ রাষ্ট্রপতির নিকট পেশ করবে।

== কার্য বিবরণী ==
২০১৭ সালের ২৮ জানুয়ারি প্রথম বৈঠকে বসে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সংলাপে অংশ নেওয়া রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে নাম প্রস্তাব চায় সার্চ কমিটি। এতে ৩১ জানুয়ারির মধ্যে প্রত্যেক দলকে পাঁচটি করে নাম জমা দিতে বলা হয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article1279511.bdnews|শিরোনাম=দলগুলোর কাছে নাম চেয়েছে সার্চ কমিটি|তারিখ=২৮ জানুয়ারি ২০১৭|কর্ম=বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম}}</ref> ৩০ জানুয়ারি ১২ নাগরিকের সঙ্গে বসে তাদের মতামত শোনেন সার্চ কমিটির সদস্যরা। বিশিষ্টজনরা নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের ক্ষেত্রে দক্ষ, সৎ, গ্রহণযোগ্য, নিরপেক্ষ ও নির্দলীয় ব‌্যক্তিদের নাম সুপারিশ করার জন্য সার্চ কমিটিকে পরামর্শ দেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article1280807.bdnews|শিরোনাম=আরও ৫ ব্যক্তিকে আমন্ত্রণ সার্চ কমিটির|তারিখ=৩০ জানুয়ারি ২০১৭|কর্ম=বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম}}</ref> সার্চ কমিটির চিঠি পাওয়ার পর ২৮টি দল ৩১ জানুয়ারি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ১২০ থেকে ১২৫ জনের নাম জমা দিয়েছে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article1281152.bdnews|শিরোনাম=সার্চ কমিটির হাতে ২৭ দলের চিঠি|তারিখ=৩১ জানুয়ারি ২০১৭|কর্ম=বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম}}</ref> সেসব প্রস্তাব নিয়ে বৈঠকে বসে সেদিনই ২০ জনের একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা করা হয়েছে।।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A7%A8%E0%A7%A6-%E0%A6%9C%E0%A6%A8|শিরোনাম=অনুসন্ধান কমিটির তালিকায় ২০ জন|তারিখ=১ ফেব্রুয়ারি ২০১৭|কর্ম=দৈনিক প্রথম আলো}}</ref> ১ ফেব্রুয়ারি আরও চারজন বিশিষ্ট নাগরিকের সঙ্গে বসে মতামত নেয় সার্চ কমিটি। যাচাই বাছাই শেষে এই কমিটি যেসব নাম সুপারিশ করবে, রাষ্ট্রপতি তার বাইরে যাবেন না বলে আশা প্রকাশ করেন বিশিষ্টজনদের একজন। সেদিনের বৈঠকে অংশ নেন সাবেক সিইসি মোহাম্মদ আবু হেনা, সমকাল সম্পাদক গোলাম সারওয়ার, ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনাম ও ব্যারিস্টার রোকন উদ্দিন মাহমুদ।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article1281761.bdnews|শিরোনাম=রাষ্ট্রপতি সুপারিশের বাইরে যাবেন না, প্রত‌্যাশা বিশিষ্টজনদের বৈঠকে|তারিখ=১ ফেব্রুয়ারি ২০১৭|কর্ম=বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম}}</ref> ২ ফেব্রুয়ারি আবার বৈঠকে বসে সার্চ কমিটির সদস্যরা সংক্ষিপ্ত তালিকায় আসা নামগুলো পর্যালোচনা করেন। সেদিন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ জানায়, তালিকা চূড়ান্ত করতে ৬ ফেব্রুয়ারি আবারও বসবে সার্চ কমিটি।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article1282369.bdnews|শিরোনাম=‘সর্বোত্তমদের’ খুঁজতে ৬ ফেব্রুয়ারি বসবে সার্চ কমিটি|তারিখ=২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭|কর্ম=বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম}}</ref> ৬ ফেব্রুয়ারি বিকালে বসে সার্চ কমিটি ১০ জনের নাম চূড়ান্ত করে এবং পরে বঙ্গভবনে গিয়ে রাষ্ট্রপতির কাছে তাদের সুপারিশ জমা দেয়। ৬ ফেব্রুয়ারি রাতেই রাষ্ট্রপতি নতুন ইসি গঠন করেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article1284564.bdnews|শিরোনাম=নতুন সিইসি নূরুল হুদা|তারিখ=১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৭|কর্ম=বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.bbc.com/bengali/news-38885991.amp|শিরোনাম=প্রধান নির্বাচন কমিশনার হচ্ছেন সাবেক সচিব নুরুল হুদা|তারিখ=৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭|কর্ম=বিবিসি বাংলা}}</ref> ১৫ ফেব্রুয়ারি নুরুল হুদা কমিশন শপথ গ্রহণ করে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.banglanews24.com/national/news/bd/554408.details|শিরোনাম=শপথ নিলো নুরুল হুদা কমিশন|তারিখ=১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭|কর্ম=বাংলানিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম}}</ref>

== প্রতিক্রিয়া ==
এই কমিটি গঠনের প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, “এরা সবাই তো সরকারের পছন্দের লোক। আমরা শুধু হতাশ হইনি, আমরা ক্ষুব্ধ হয়েছি। আমরা জানি না, এই সার্চ কমিটি কী ধরনের নির্বাচন কমিশন গঠন করবে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article1278237.bdnews|শিরোনাম=ইসি গঠনে ৬ সদস্যের সার্চ কমিটি|তারিখ=২৫ জানুয়ারি ২০১৭|কর্ম=[[বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম]]}}</ref>

== আরও দেখুন ==
* [[অনুসন্ধান কমিটি, ২০২২]]
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা|২}}

[[বিষয়শ্রেণী:অনুসন্ধান কমিটি]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশে নির্বাচন]]
[[বিষয়শ্রেণী:২০১৭-এ বাংলাদেশ]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন]]


Posted

in

by

Tags: